বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ১৬ নভেম্বর ২০২১, ০০:০০

আমাদের সচেতনতাই মৃত্যুহার রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে
প্রবীর চক্রবর্তী ॥

চাঁদপুর জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের আয়োজনে সড়ক দুর্ঘটনায় ও পানিতে ডুবে মৃত্যুর হার রোধে জনসচেতনতামূলক কর্মশালা রোববার ১৪ নভেম্বর ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত হয়।

সিভিল সার্জন অফিসের বাস্তবায়নে ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আয়োজনে দিনব্যাপী এই কর্মশালায় উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিক, রাজনীতিক, মসজিদের ইমাম, শিক্ষক ও জনপ্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালার বিষয়বস্তু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ আশরাফ আহম্মেদ চৌধুরী, আরএমও ডাঃ কামরুল ইসলাম ও ডাঃ সুব্রত সাহা, জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ ইউসুফ।

আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন সাংবাদিক নুরুন্নবী নোমান, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, প্রবীর চক্রবর্তী, মোঃ মহিউদ্দীন, জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে জেলা পরিষদের সদস্য মশিউর রহমান মিটু, কাউন্সিলর জাহিদুল ইসলাম, মহিলা কাউন্সিলর খোদেজা আক্তার, উপজেলা কমপ্লেক্স জামে মসজিদের খতিব মাওঃ ইউনুছ প্রমুখ।

কর্মাশালায় বিষয়ভিক্তিক উপস্থাপনার পর উন্মুক্ত আলোচনায় বক্তারা বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা, পানিতে ডুবে মৃত্যু, বাল্যবিবাহ রোধ, প্রসবকালে মাতৃমৃত্যু হার হ্রাস, ধূমপানকে নিরুৎসাহিত করা এবং করোনা থেকে মুক্তি পেতে আমাদের সচেতন হতে হবে। কারণ শিশু থেকে সকল বয়সী লোকজনকে এসব বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। সড়ক পারপারে আমাদের সড়ক বিধি জানতে হবে। পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুরোধে অভিভাবকদের তাদের প্রতি আরো যত্নবান হতে হবে। আমরা জেনে শুনে বিষপান করছি। ‘ধূমপান বরার ক্ষেত্রে নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি না আশপাশের মানুষজনকে ক্ষতি করছি’ এসব বিষয়ে জেনেও আমরা নিজেরা সচেতন হচ্ছি না। প্রসবকালীন ও প্রসব পরবর্তী সময়ে মাতৃ মৃত্যু হার বর্তমানে হাজারে ১৭০ জন থাকলেও ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৭০ জনে হ্রাস করতে হবে। এজন্যে আমাদের প্রত্যেককে গর্ভধারণ থেকে শুরু করে গর্ভকালীন সময়ে সতর্ক হওয়া এবং সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে মায়ের স্বাস্থ্য বিষয়ে জানা থাকতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়