শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে মাটি বোঝাই বাল্কহেডসহ আটক ৯
  •   কচুয়ায় কৃষিজমির মাটি বিক্রি করার দায়ে ড্রেজার, ভেকু ও ট্রাক্টর বিকল
  •   কচুয়ায় খেলতে গিয়ে আগুনে ঝলসে গেছে শিশু সামিয়া
  •   কচুয়ায় ধর্ষণের অভিযোগে যুবক শ্রীঘরে
  •   ১ হাজার ২৯৫ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড

প্রকাশ : ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০০:০০

কচুয়ায় নৌকার প্রার্থীসহ ৪ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ॥ বাতিল ৫ জনের
মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ॥

চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনে সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৯ জন। ৩০ নভেম্বর ছিলো মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষদিন। ১ ডিসেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের কার্যক্রম ছিলো। ৪ ডিসেম্বর সোমবার সকালে চাঁদপুর জেলা রিটানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করে কচুয়া আসনের নৌকার প্রার্থীসহ ৪ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ও ৫ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।

জেলা প্রশাসন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রে উল্লেখিত তথ্যের গরমিল, ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন না থাকাসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ত্রুটি থাকার কারণে ৫ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া হেভিওয়েট প্রার্থী হলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যৌথ মনোনয়নপ্রাপ্ত মোঃ গোলাম হোসেন। অন্যরা হলেন : রাহাদ চৌধুরী (স্বতন্ত্র), মোঃ শওকত হোসেন মিয়া (স্বতন্ত্র), মোঃ জামাল হোসেন (বাংলাদেশ কংগ্রেস) ও মোঃ সেলিম প্রধান (ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ)।

মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়া প্রার্থীরা হলেন : বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী, কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, ডাঃ একেএসএম শহীদুল ইসলাম (জাতীয় পার্টি), মাসউদুল আহসান (জাকের পার্টি), মোঃ সাইফুল ইসলাম সোহেল (জাসদ)।

মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ গোলাম হোসেন বলেন, আমি মনোনয়ন ফিরে পেতে আপিল করবো। আমি পূর্বেই আশঙ্কা করেছিলাম যে, এই ধরনের একটি ঘটনা আজকে ঘটবে। স্বাক্ষর প্রক্রিয়ার শুরুতে বিষয়টি নির্বাচন কমিশনার, রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে আমি লিখিতভাবে জানিয়েছি।

উল্লেখ্য, এ আসনে ১২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও শেষ পর্যন্ত জমা দিয়েছেন ৯জন। তিনজন ছাড়া বাকিদের চেনেন না ভোটাররা। হঠাৎ করে কেন তারা এমপি হওয়ার আগ্রহী হলেন তার সদুত্তর মেলেনি তাদের কাছ থেকে। উপজেলা রিটানিং কর্মকর্তা কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম হোসেন এবং জাতীয় পার্টির প্রার্থী একেএসএম শহিদুল ইসলামের পূর্ব পরিচয় রয়েছে। বাকি প্রার্থীদের কেউ চেনেন না।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়