বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বুয়েট শিক্ষার্থী নিহত: ডোপ টেস্টে ধরা পড়ল মাদকাসক্তি
  •   সাতক্ষীরায় ব্যবসায়ীর ২৩ লাখ টাকা ছিনতাই: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ
  •   চাকা পাংচার হওয়ায় এনজিও কর্মকর্তার মৃত্যু
  •   বরগুনায় টিকটক নিয়ে পারিবারিক কলহ: স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী আত্মহত্যার চেষ্টা
  •   মানব পাচারের চক্রের বিরুদ্ধে বিজিবির সফল অভিযান: কিশোরী উদ্ধার, তিন আটক

প্রকাশ : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৮

জেলা দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন নোমান

চৌধুরী ইয়াসিন ইকরাম
জেলা দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন নোমান

ইয়াং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৮ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে চাঁদপুর জেলা দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেন অলরাউন্ডার মাহমুদুল হাসান নোমান। ফাইনাল ম্যাচ চলাকালে চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে নোমানের ব্যাটিংয়ের নৈপুণ্য দেখে মুগ্ধ হন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক ক্রিকেটার ও বিসিবির কর্মকর্তা মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। জেলা দলের হয়ে টুর্নামেন্টের শুরু থেকে ফাইনাল ম্যাচ পর্যন্ত ৫টি ম্যাচ খেলে নিজের সংগ্রহে করেন ১৬০ রান। জেলা দলের হয়ে এটাই তার সর্বোচ্চ রান। ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান জেলা দলের হয়ে এর আগে বয়সভিত্তিক ক্রিকেট অনূর্ধ্ব-১৪ ও ১৬ দলের হয়ে খেলেছেন।

নোমান পড়াশোনা করাবস্থায় নিয়মিত ক্রিকেট খেলে যাচ্ছেন। তার বাবার নাম শাহজাহান দেওয়ান। বসবাস করেন চাঁদপুর শহরের ওয়্যারলেস এলাকায়। তিনি চাঁদপুর সরকারি কলেজের এইচএসসি ২য় বর্ষের ছাত্র। ব্যাটিং করার পাশাপাশি নিয়মিত বোলিংও করে থাকেন। বয়সভিত্তিক জাতীয় ক্রিকেট টুর্নামেন্টে ২ ম্যাচে ৩টি উইকেট তুলে নেন।

মাহমুদল হাসান নোমান ইতোমধ্যে জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ দলের প্রাথমিক ক্যাম্পে ডাক পেয়েছিলেন। ২০২৩ সালে জাতীয় স্কুল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে গণি মডেল স্কুলের হয়ে খেলেছেন।

বিভাগীয় ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর চাঁদপুর স্টেডিয়ামে শনিবার সকালে এ প্রতিবেদকের সাথে আলাপকালে তিনি বলেন, আমাদের এবং আমার মূল কথা হচ্ছে, আমাদের জেলাতে নিয়মিত খেলাধুলার আয়োজন করতে হবে। স্কুল পড়ুয়া ক্রিকেটারদের নিয়ে মাঠে খেলাধুলার আয়োজন করা হলে অনেক ক্রিকেটার তৈরি হবে। এছাড়াও যারা খেলাধুলার সাথে জড়িত রয়েছে, তাদেরকে পরিবারের পক্ষ থেকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। খেলাধুলা হলে অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের খেলা দেখতে মাঠে আসবে। জেলার ক্রিকেটারদের নিয়ে ক্রিকেট কোচ শামিম ফারুকী ও পলাশ কুমার সোম কাজ করে যাচ্ছেন। এই কোচগণ খেলোয়াড়দের প্রতি অনেক আন্তরিক। ভবিষ্যতে যেনো ভালো খেলি এবং বিভাগীয় দলের হয়ে ভালো পারফরমেন্স করতে পারি সেজন্যে সকলের দোয়া চাই।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়