সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ৩০ জুলাই ২০২১, ২০:৩৮

ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে ফেলার আগেই হেলেনাকে মুক্তি দিতে হবে : সেফুদা

চাঁদপুর কণ্ঠ রিপোর্ট
ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে ফেলার আগেই হেলেনাকে মুক্তি দিতে হবে : সেফুদা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ’ বক্তব্য দিয়ে আলোচিত অস্ট্রিয়া প্রবাসী সেফাতুল্লাহ সেফুদার বাড়ি চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার ১৩ নং সূচিপাড়া উত্তর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে। দেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলে, 'শব্দ বোমা' ছেড়ে প্রায়ই সংবাদের শিরোনাম হন তিনি। বেশ কিছুদিন আগে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত আনার পর দীর্ঘদিন লাইভে আসেননি তিনি। ২৯ জুলাই আওয়ামীলীগ থেকে বহিস্কৃত বিতর্কিত নারী নেত্রী হেলেনা জাঙ্গীরকে আটকের পর ফের লাইভে আসেন তিনি। জানান হেলেনা জাহাঙ্গীর তার অত্যন্ত আদরের প্রিয় নাতনি

অস্ট্রিয়ার মধ্য রাতে লাইভে এসে সেফায়েত উল্যাহ ওরফে সেফুদা বলেন, 'অত্যন্ত দুঃখজনক। আমার প্রিয় নাতিন হেলেনা জাহাঙ্গীরকে অসম্মানজনক ভাবে একজন সিআইপি, সিআইপি মানে ভিআইপি। ভেরি ভেরি ইমপর্ট্যেন্ট পার্সন। ধৈর্যের কিন্তু বাধ আমার ভেঙ্গে গেছে। হেলেনা জাহাঙ্গীরকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে, তিলকে তাল করে, তার বাসায় তছনছ করে অন্যায় ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সেফুদা উত্তেজিত হয়ে বলেন, আমি শব্দ বোমা ছুড়তে চাই না। অনতি বিলম্বর সসম্মানে হেলেনা জাহাঙ্গীরকে মুক্তি দিতে হবে।

সেফুদার লাইভ ভিডিও ভইরালের পর আজ শুক্রবার (৩০ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে র‌্যাব সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান, সেফুদার সঙ্গে ‘খুব ভালো ঘনিষ্ঠতা’ ছিল হেলেনা জাহাঙ্গীরের। গ্রেফতার হেলেনা জাহাঙ্গীর নিয়মিত সেফুদার সঙ্গে যোগাযোগ করতেন। এছাড়া তার সঙ্গে আর্থিক লেনদেনও ছিল।

খন্দকার আল মঈন বলেন, সেফুদা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের মাধ্যমে দেশবাসীর নজর কাড়তে চেষ্টা করেন। তার সঙ্গে গ্রেফতারকৃতের নিয়মিত যোগাযোগ ও লেনদেন রয়েছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।

‍‍তিনি বলেন, “হেলেনা জাহাঙ্গীর অপকৌশলের মাধ্যমে নিজেকে ‘মাদার তেরেসা’, ‘পল্লীমাতা’, ‘প্রবাসীমাতা’ হিসেবে পরিচিতি পেতে জয়যাত্রা ফাউন্ডেশনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেন। তার পৃষ্ঠপোষকতায় একটি সংঘবদ্ধ চক্র ভুয়া খেতাবের অপপ্রচার চালাত।”

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়