প্রকাশ : ২২ জুন ২০২২, ১২:৩২
২ কিলোমিটার মাটির সড়কে ২০ হাজার লোকের দূর্ভোগ
মাটির সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২ কিলোমিটার। ৪ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষের চলাচলের পথ। একই পথে চলতে হয় এই চার গ্রামেরর শিক্ষার্থীসহ সকল রোগীকে। বছরের অন্য সময়গুলো চলচলে যাই হউক না কেন, বর্ষা মৌসুমে এই সকল জনসাধারণকে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয়।
|আরো খবর
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হাজীগঞ্জ উপজেলার কালচোঁ দক্ষিণ ইউনিয়নের রামপুর বাজার থেকে সাকছিপাড়া জনতা বাজার সড়ক। সড়কের এই অংশে রামপুর কামার বাড়ি সংলগ্ন নূরানি মাদ্রাসা হয়ে সৈয়দপুর পর্যন্ত হয়ে মাটির রাস্তার দৈর্ঘ্য মাত্র ২ কিলোমিটার। এই সড়ক ধরে স্থানীয় ভাজনাখাল, ভাজনা খাল চাঁদপুর, ভাটোরা, সৈয়দপুর গ্রামের ২০ হাজার লোকের চলাচল।
এই গ্রামের শিক্ষার্থীরাসহ রোগীদের রামপুর বাজার কিংবা হাজীগঞ্জ চাঁদপুরর চিকিৎসার জন্য যেতে হয়। বিশেষ করে ডেলিভারী রোগিদেরকে চরম কষ্টের মধ্যে সড়ক পার হতে হয়। মাটির সড়কের এই ২ কিলোমিটার সড়ক পাকা করলে ২০ হাজার লোক উপকৃত হবে বলে বলছেন স্থানীয়রা।
হাজীগঞ্জ সরকারি মডেল কলেজের প্রভাষক আলী আকবর প্রধানীয়া বলেন, এ সড়ক ধরে আমাদেরকে চলাচল করতে হয়। একটু সদায় নিয়ে কিংবা রোগী নিয়ে বের হতে হলে মাটির রাস্তার কারনে কোন গাড়ি আমাদের এই সড়কে ডুকে না। তাই বাধ্য হয়ে আমাদেরকে পায়ে হেটে সড়কের এ অংশে চলাচল করতে হয়।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা স্বপন বলেন, আমার ইউনিয়নে রামপুর বাজার থেকে ফকিরবাড়ি,বাবুরপুল থেকে সিদলা কৈয়ারপুল সড়কসহ ৩ টি মাটির রাস্তার কারনে বর্ষা মৌসুমে জনগনকে চরম কষ্টে চলাচল করতে হচ্ছে। এর মধ্যে কামার বাড়ি সংলগ্ন মাদ্রাসার অংশ থেকে সৈয়দপুর পর্যন্ত সড়কের অবস্থা বেতাল খারাপ।