প্রকাশ : ১৪ মার্চ ২০২২, ১৭:৩৬
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিভাগীয় পর্যায়ে নাট্যশিল্পীদের নির্দেশনা কর্মশালা সম্পন্ন
নাট্যচর্চা ও আন্তরিকতার সাথে নাট্য দলের সাথে কাজ করতে হবে : ড. কামাল উদ্দীন কবীর
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বিভাগীয় পর্যায়ে চট্টগ্রাম অঞ্চল - চট্টগ্রাম জেলা " নির্দেশনা কর্মশালা " ১০ থেকে ১২ মার্চ তিনদিনব্যাপি চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ ভবনে সম্পন্ন হয়।
|আরো খবর
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনা ও বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশানের সহযোগিতায়
তিন দিনব্যাপি " নির্দেশনা কর্মশালায় " প্রশিক্ষক ড. কামাল উদ্দীন কবীরের প্রশিক্ষণে তিনি তাঁর সাবলীল উপস্থাপনায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, লালন সাঁই সহ কবি ও লেখকদের নাটক উল্লেখ করেন ।
বিশেষ করে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ডাকঘর নাটকের বিভিন্ন খন্ডের বিশ্লেষণ করে চরিত্র, স্থান, সময়, ক্রিয়া, ভাব, রঙ এবং চরিত্র বিশ্লেষণ, প্রয়োগ পরিকল্পনা, বিবিধ সহ নাট্যশাস্ত্রের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
তিনি আরো বলেন, বাংলা বাঁচলে সভ্যতা বাঁচবে, এজন্য অবশ্যই বেশি বেশি বই পড়তে হবে , নাট্য চর্চা ও আন্তরিকতার সাথে নাট্য অঙন ও নাট্য দলের সাথে কাজ করতে হবে।
এ সময় বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল আলম বাবুর সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশান সভাপতি মন্ডলীর সদস্য মোসলেম উদ্দীন সিকদার লিটন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক অভিজিৎ সেনগুপ্ত অপু।
প্রশিক্ষণার্থদের মধ্যে অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন বাপ্পা চৌধুরী ও শারমিন সুলতানা রাশা।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে তিনদিনব্যাপী " নির্দেশনা কর্মশালা " অংশ গ্রহণকারী চট্টগ্রাম অঞ্চল- চট্টগ্রাম জেলা ২৮ টি নাট্যদলের প্রতিনিধি নাটশিল্পীদের মাঝে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর স্বাক্ষরিত অভিজ্ঞানপত্র তুলে দেওয়া হয়।
ছবির ক্যাপশনে ঃ
মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বিভাগীয় পর্যায়ে " নির্দেশনা কর্মশালা " বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর স্বাক্ষরিত " অভিজ্ঞানপত্র " প্রশিক্ষক ড. কামাল উদ্দীন কবীরের হাত থেকে গ্রহণ করেন অনন্যা নাট্য গোষ্ঠীর প্রতিনিধি নাট্যশিল্পী ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আলমগীর