প্রকাশ : ২২ এপ্রিল ২০২২, ০০:০০
১ম রমজানে=রোজাদারকে নবজাতকের মতো নিষ্পাপ করে দেয়া হয়!
২য় রমজানে=রোজাদারের মা-বাবাকে মাফ করে দেয়া হয়!
৩য় রমজানে=একজন ফেরেশতা আবারও রোজাদারের ক্ষমার ঘোষণা দেয়!
৪র্থ রমজানে=রোজাদারকে আসমানী বড় বড় চার কিতাবের বর্ণ সমান সাওয়াব প্রদান করা হয়!
৫ম রমজানে=মক্কানগরীর মসজিদে হারামে নামাজ আদায়ের সাওয়াব দেয়া হয়!
৬ষ্ঠ রমজানে=ফেরেশতাদের সাথে ৭ম আকাশে অবস্থিত বাইতুল মামূর তাওয়াফের সাওয়াব প্রদান করা হয়!
৭ম রমজানে=ফিরাউনের বিরুদ্ধে মুসা (আঃ)-এর পক্ষে সহযোগিতা করার সমান সাওয়াব প্রদান করা হয়!
৮ম রমজানে=রোজাদারের উপর হযরত ইবরাহীম আঃ এর মতো রহমত-বর্ষিত হয়!
৯ম রমজানে=নবী-রাসূলদের সাথে দাঁড়িয়ে ইবাদতের সমান সওয়াব দেয়া হয়!
১০ম রমজানে=রোজাদারকে উভয় জাহানের কল্যাণ দান করা হয়!
১১তম রমজানে=রোজাদারের মৃত্যু নবজাতকের ন্যায় নিষ্পাপ নিশ্চিত হয়!
১২তম রমজানে=হাশরের ময়দানে রোজাদারের চেহারা পূর্ণিমা চাঁদের মতো উজ্জ্বল করা হবে!
১৩তম রমজানে=হাশরের ময়দানের সকল বিপদ থেকে নিরাপদ করা হবে!
১৪তম রমজানে=হাশরের ময়দানে হিসাব-নিকাশ সহজ করা হবে!
১৫তম রমজানে=সমস্ত ফেরেস্তারা রোজাদারের জন্য দোয়া করে!
১৬তম রমজানে=আল্লাহপাক রোজাদারকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি এবং জান্নাতে প্রবেশের অনুমতি প্রদান করেন!
১৭তম রমজানে=একদিনের জন্য নবীগণের সমান সাওয়াব দেয়া হবে!
১৮তম রমজানে=রোজাদার এবং তার মা-বাবার প্রতি আল্লাহর সন্তুষ্টির সংবাদ দেয়া হয়!
১৯তম রমজানে=পৃথিবীর সকল পাথর-কংকর টিলা-টংকর রোজাদারের জন্য দোয়া করতে থাকে!
২০তম রমজানে=আল্লাহর পথে জীবন দানকারী শহীদের সমান সাওয়াব প্রদান করা হয়!
২১তম রমজানে=রোজাদারের জন্য জান্নাতে একটি উজ্জ্বল প্রাসাদ নির্মাণ করা হয়!
২২তম রমজানে=হাশরের ময়দানের সকল চিন্তা থেকে মুক্ত করা হয়!
২৩তম রমজানে=জান্নাতে রোজাদারের জন্য একটি শহর নির্মাণ করা হয়!
২৪তম রমজানে=রোজাদারের যে কোনো ২৪টি দোয়া কবুল করা হয়!
২৫তম রমজানে=কবরের শাস্তি চিরতরে বন্ধ করে দেয়া হয়!
২৬তম রমজানে=৪০ বছর ইবাদতের সমান সওয়াব প্রদান করা হয়!
২৭তম রমজানে=চোখের পলকে পুলসিরাত পার করে দেয়া হয়!
২৮তম রমজানে=জান্নাতের নেয়ামত দ্বিগুণ করা হয়!
২৯তম রমজানে=এক হাজার কবুল হজের সাওয়াব প্রদান করা হয়.
৩০তম রমজানে=পুরা রমজানের ফজিলত দ্বিগুণ!
হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে ৩০টা রোজা রাখার তৌফিক দান করুন। আমিন।