প্রকাশ : ১৯ অক্টোবর ২০২৩, ০০:০০
আরশের ছায়াতলে
পরকালে হাশরের ময়দানে----
থাকবে শুধু ছায়া আরশের ছায়াতলে
মাথার উপরে সূর্যের তাপের ফলে,
দিগি¦দিক হয়ে ছায়ার সন্ধানে ছুটবে সকলে।
আশ্রয় পাবেন আরশের ছায়াতলে কারা?
রাসুলুল্ল্হা সাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
হবেন তারা-
এই দুনিয়াতে ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন যারা,
যে যুবক কাটিয়েছে তার যৌবন কাল ইবাদত-বন্দেগীতে।
যার অন্তর সবসময়ে মসজিদের পানে রয়,
যারা পরস্পরকে ভালবাসে আল্লাহর জন্য
এবং পৃথকও হয় আল্ল্হার জন্য
যে বুবকের চরিত্র ইউসুফ আঃ-এর মত পবিত্র,
যাকে টলাতে পারেনি সুন্দরী নারীদের কেহ!
যে ব্যক্তি করে গোপনে দান
জানে না তার বাম হাতখান,
কী দান করেছে তার ডান হাত।
যে ব্যক্তি নির্জনে করে আল্লাহর স্মরণ,
আল্লাহর ভয়ে করে নিরবে অশ্রুবিসর্জন।
আল্ল্হার আরশের নিচে ছায়া পাবেন,
উপরে উল্লেখিত ব্যক্তিগণ।
হে আল্লাহ্
তোমার আরশের ছায়ায় পাই যেন স্থান,
সেই তৌফিক তুমি আমায় করগো দান।
তুমিতো বড়ই মেহেরবান-----
হায় ফিলিস্তিন
ফিলিস্তিনীরা করছে আর্তনাদ
নির্বিচারে বোমা মেরে ইহুদীরা,
করছে গাজায় ফিলিস্তিনীদের সর্বনাশ।
বিশ্ব বিবেক কোথায় আজ!
কথায় কথায় ইসরাইলিরা
মারছে ফিলিস্তিনীদের পাখির মতন,
বিশ্ব বিবেক ঘুমিয়ে থাকে তখন!
আর ফিলিস্তিনীরা করলে প্রতিবাদ,
সন্ত্রাসী বলে তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বারে বার।
নিস্তার পায় না শিশু নারী
ইহুদীরা না মানে যুদ্ধের নিয়মণ্ডনীতি!
তাদের হলো পোড়া মাটির নীতি,
সামনে যা পায় তা-ই ছারখার করে দেয়।
ফিলিস্তিনীরা হয়েছে আজ
নিজ দেশে পরবাসী,
বিশ্ব ব্যাপী উঠেছে আজ ধিক্কার,
বন্ধ করতে হবে এসব অনাচার অবিচার।