প্রকাশ : ২৭ মে ২০২২, ০০:০০
আমার শৈশব-কৈশোর কেটেছে যেথায়
অতি আবেগ-আনন্দে পরম ভালোবাসায়
সে আর কিছুই না আমার প্রিয় বিদ্যালয়।
যাকে ঘিরে তৈরি আমার সমস্ত কলমের শান
শিক্ষকদের প্রেরনা চেতনা জাগিয়ে তুলে
আমায় আর্দশ ন্যায়নীতি আর সচেতনতার
ন্যায়নীতি প্রতিষ্ঠার আর সুনাগরিক হওয়ার।
প্রতিনিয়ত কারিগররা তৈরি করছে সুশিক্ষায়
মানুষের মতো মানুষ গড়ার কাছে নিয়জিত
প্রতিনিয়ত তৈরি করছে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার
সামরিক-বেসামরিক কিংবা মন্ত্রী-মিনিস্টার
রাজা হতে স¤্রাট বা সরকার, রাষ্ট্রপতি
সবাই পার করতে হয়েছে ইস্কুলের গণ্ডি
আজকের ছাত্র-ছাত্রীরা তাই আগামীর ভবিষ্যৎ।
ইস্কুল জীবনের দিনগুলো ছিলো মধুময়
বন্ধু-বান্ধব সাথে নানা খেলা মেতেছিলাম
টিফিন টাইমে করেছি মারামারি বহুবার
দিন শেষ সবাই একসাথে হয়েছি আবার
দশটি বছর হাসি আনন্দ করলাম পার
বিদায়ের দিন চোখে জল ছিলো সবার
মন থেকে কভু ইস্কুলের বিদায় হয়নি আজও।
দেশ ও জাতির কল্যাণে শিক্ষকদের অবদান
গুরুমশাইয়ের সাথে বেয়াদবি করো না কভু
মা-বাবার পরের স্থান হয় শিক্ষকদের
তাদের আদর্শে তৈরি হয় আসে জ্ঞান
জ্ঞানের আলোয় মানুষের মতো মানুষ হও
সুশিক্ষার আলোয় আলোকিত করো নিজেকে
দেশের কল্যাণে যাতে কাজ করতে পারো।