বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বুয়েট শিক্ষার্থী নিহত: ডোপ টেস্টে ধরা পড়ল মাদকাসক্তি
  •   সাতক্ষীরায় ব্যবসায়ীর ২৩ লাখ টাকা ছিনতাই: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ
  •   চাকা পাংচার হওয়ায় এনজিও কর্মকর্তার মৃত্যু
  •   বরগুনায় টিকটক নিয়ে পারিবারিক কলহ: স্ত্রীকে হত্যা, স্বামী আত্মহত্যার চেষ্টা
  •   মানব পাচারের চক্রের বিরুদ্ধে বিজিবির সফল অভিযান: কিশোরী উদ্ধার, তিন আটক

প্রকাশ : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৩১

সেট তৈরি করে বাড়ির আঙ্গিনায় ডাটা বা ডাটা শাক চাষ

মাহবুব আলম লাভলু
সেট তৈরি করে বাড়ির আঙ্গিনায় ডাটা বা ডাটা শাক চাষ

সবজি হিসেবে ডাটা শাক বেশ জনপ্রিয়। শুধু পরিবারের চাহিদা মেটানোর জন্যে একসময় বাড়ির আঙ্গিনায় চাষ করা হতো সবজিটি। এখন বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে ডাটা শাক। ডাটাশাক চাষে কৃষকের জীবনে এসেছে অথনৈতিক নতুন গতি।

ডাটা বা ডাটা শাক সবুজ, পুষ্টিকর একটি সবজি। ডাটা বাংলাদেশের অন্যতম গ্রীষ্মকালীন সবজি। ডাটায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন-এ, বি, সি, ডি এবং ক্যালসিয়াম ও লৌহ বিদ্যমান। ডাটার কাণ্ডের চেয়ে পাতা বেশি পুষ্টিকর। খুব কম সবজিতে এতো পরিমাণে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও খনিজ লবণ থাকে।

কৃষি অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার ও বাড়তি ফলনের আশায় অতিবৃষ্টি ও কুয়াশা থেকে রক্ষা করার জন্যে সেট তৈরি করে মতলব উত্তর উপজেলার সাদুল্লাপুরে ডাটা বা ডাটা শাক চাষ করেছেন সিকোটেক্স অ্যাগ্রো লিমিটেড-এর পরিচালক নাছির উদ্দীন সরকার। আত্মতৃপ্তি আর ভালো লাগা থেকেই নিজের বাড়ির আঙ্গিনায় সেট তৈরি করে চাষ করেছেন ডাটা বা ডাটা শাক।

নাছির উদ্দীন সরকার জানান, শখে এবং পরিবারের চাহিদা মেটানোর জন্যে প্রথমে তিনি ফল ও শাকসবজি চাষ শুরু করেছিলেন। এখন তিনি বাণিজ্যিকভাবে ফল ও শাকসবজি চাষ করছেন। বাড়তি ফলনের আশায় অতিবৃষ্টি ও কুয়াশা থেকে রক্ষা করার জন্যে সেট তৈরি করে ডাটা বা ডাটা শাক চাষ করছেন।

উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল মোহাম্মদ আলী বলেন, উপজেলায় উৎপাদিত শাকসবজির বেশি চাহিদা রয়েছে। আর সবজি উৎপাদনে এ উপজেলার বেশ সুনামও রয়েছে। অনেক কৃষক শাকসবজি ভালো চাষে বেশ সফল হয়েছেন। নাছির উদ্দীন সরকার অতিবৃষ্টি ও কুয়াশা থেকে রক্ষা করার জন্যে সেট তৈরি করে ডাটা চাষ করেছেন। এ পদ্ধতিতে চাষ করে ভালো ফলন পেয়েছেন। তাকে দেখে উপজেলার অনেকে এখন এভাবে ডাটা চাষে ঝুঁকবেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়