শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ২২ জুলাই ২০২১, ১১:১৭

চাঁদপুরের আড়তদার এবার তেমন চামড়া কিনতে পারেনি

মিজানুর রহমান
চাঁদপুরের আড়তদার এবার তেমন চামড়া কিনতে পারেনি
শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় বিভিন্ন মাদ্রাসার তত্ত্বাবধায়নে সংগ্রহ করা কোরবানির পশুর চামড়া রাস্তার উপর দেখা যায়।

চাঁদপুরে কোরবানি শেষে চামড়া সংগ্রহ করা হয়েছে পুরোদমে। তবে এবার চামড়ার পরিমাণ এবং দাম গতবারের চেয়ে কম বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট বিক্রেতারা। ফলে সাধারণ ও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষেত্রে লোকসানের মুখে পড়ছেন বলে তাঁদের অভিযোগ। কিন্তু আড়তদারদের মতে, এবার মাদরাসাগুলোর মাধ্যমে চাঁদপুরের কাঁচা চামড়া সরাসরি ট্রাক বোঝাই হয়ে ঢাকা চলে গেছে। এ জন্য তেমন চামড়া কিনতে পারেনি স্থানিয় আড়তদাররা।

চাঁদপুর পালবাজারের পাইকারি চামড়া ব্যবসায়ী আকবর গাজী জানান, তারা চারজন আড়তদার রয়েছেন। গত বছর তারা চাঁদপুর থেকে প্রায় ১৫ থেকে ১৬ হাজার কাঁচা চামড়া পেয়েছিলেন। এবার মাত্র ৫ হাজার চামড়া কিনতে পেরেছেন। হাজীগঞ্জ মতলব ফরিদগঞ্জসহ অন্যান্য উপজেলা এমনকি চাঁদপুর শহর থেকে বিভিন্ন মাদ্রাসার সংগ্রহ করা চামড়াগুলো ট্রাক ভর্তি করে তারাই রাজধানীতে পাঠিয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন,আগে ঈদের দিন দুপুরের পর থেকে পালবাজারে কাঁচা চামড়ার স্তূপ জমে যেতে আর বাজারের ভিতরে ঢোকাই যেত না।এবারের চিত্র ভিন্ন।চামড়ার স্তূপ তেমন ছিল না।

চামড়ার দাম কেমন ছিল জিজ্ঞেস করলে আড়তদার আকবর জানান, দেড় দুইশত টাকা থেকে শুরু করে চার'শ টাকা পর্যন্ত দাম দিয়ে তারা গরুর চামড়া কিনেছেন আর ছাগলের চামড়া ফেলে দিয়েছেন।

বুধবার সকালে ঈদুল আজহার নামাজ শেষে কোরবানি শুরু হয়। এরপর শহরের প্রতিটি পাড়া মহল্লা এবং গ্রাম গঞ্জের চামড়া বিভিন্ন মাদরাসার ছাত্র শিক্ষকরাই সংগ্রহ করেন এবং মৌসুমি ব্যবসায়ী, ছোট ব্যাপারীদের কাছে পূর্বের কথা অনুুযায়ী সরবরাহ করেন তারা। তবে চামড়ার কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়