শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২০ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ২২ অক্টোবর ২০২১, ২০:৫৪

শাহরাস্তিতে নুরুল আমিন দম্পতি হত্যা

হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের দ্বারপ্রান্তে পিবিআই

মোঃ মঈনুল ইসলাম কাজল
হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের দ্বারপ্রান্তে পিবিআই

শাহরাস্তি উপজেলার নাওড়া গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত সমাজসেবা কর্মকর্তা নুরুল আমিন ও তার স্ত্রী কামরুন্নাহার হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটনের দ্বারপ্রান্তে পিবিআই। বিভিন্ন অসমর্থিত সূত্রে জানা গেছে, পিবিআই মামলার মূল হোতাকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। সোস্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি ছড়িয়ে পড়েছে।

পিবিআই ইন্সপেক্টর কবির হোসেন জানান, অভিযান অব্যাহত রয়েছে, আমরা মাঝামাঝি অবস্থানে রয়েছি। এদিকে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, পিবিআই উক্ত মামলার অন্যতম আসামী ঘুঘুশাল গ্রামের বেপারী বাড়ির আব্দুর রবের ছেলে আঃ মালেককে আটক করেছে। বিষয়টি নিয়ে শাহরাস্তিতে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।

গত ১ জুলাই সকালে শাহরাস্তি উপজেলার নাওড়া গ্রামের নতুন বাড়ি থেকে অবসরপ্রাপ্ত সমাজসেবা কর্মকর্তা নুরুল আমিনের রক্তমাখা মৃতদেহ উদ্ধার করে শাহরাস্তি থানা পুলিশ। একই সময় মুমূর্ষ অবস্থায় তার স্ত্রী সমাজসেবা কর্মকর্তা কামরুন্নাহারকে উদ্ধার করে শাহরাস্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। কামরুন্নাহারের অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দু’দিন পর কামরুন্নাহারও মৃত্যুবরণ করেন।

ঘটনার পর নূরুল আমিনের ছেলে জাকারিয়া বাবু বাদী হয়ে শাহরাস্তি থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তারপর পুলিশ সন্দেহভাজন বেশ ক’জনকে আটক করে। এক পর্যায়ে এলাকাটি পুরুষশূন্য হয়ে পড়ে। জনগণের মাঝে গ্রেপ্তার আতঙ্ক বিরাজ করতে থাকে। হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্যে স্থানীয় জনগণ পুলিশ প্রশাসনের দিকে তীর্থের কাকের মত চেয়ে থাকে। এক পর্যায়ে মামলাটি পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়