শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬  |   ২৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   চাঁদপুর শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে 'আল্লাহু চত্বর'
  •   চাঁদপুর কণ্ঠৈর কলামিস্ট এএসএম শফিকুর রহমানের ইন্তেকাল
  •   নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পেল সেনাবাহিনী
  •   জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে’ প্রধান উপদেষ্টার ১০০ কোটি টাকার অনুদান
  •   মেঘনায় নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ : ১২ জুন ২০২৪, ১৮:১৭

মতলব পল্লী বিদ্যুৎ ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করেও জরুরি সেবা পাওয়া যায় না

রেদওয়ান আহমেদ জাকির
মতলব পল্লী বিদ্যুৎ ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করেও জরুরি সেবা পাওয়া যায় না

চাঁদপুর-২ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মতলব দক্ষিণ উপজেলায় জরুরী নাম্বারে ফোন দিয়েও ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করে পাওয়া যাচ্ছে না জরুরী সেবা। ডিজিএমকে ফোন দিলেও তিনি রাতে কারো ফোন রিসিভ করেন না।

এলাকাবাসী জানায়, গত ১১ জুন রাত প্রায় ১০টা। লোডশেডিং দেয়ার পর হঠাৎ করে বিদ্যুৎ এসে সাথে সাথেই চলে যায়। বাহিরে বের হয়ে দেখা গেলো, আশ-পাশে বিদ্যুৎ থাকলেও বোয়ালিয়া রোডের চারপাশে প্রায় ১০/১২ ঘরে বিদ্যুৎ নেই। জরুরী নাম্বার (০১৭৬৯৪০০৯২২) নাম্বারে ফোন দিলেও তিনি কেটে দিয়ে প্রায় এক ঘন্টা পর রিসিভ করেন। জরুরী সেবায় নিয়োজিত পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা জানান, আপনাদের এখানে লোক পাঠানো হবে। রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কাউকে দেখা গেল না। ফোন দেয়া হলো এজিএম রোকসানা আক্তারকে। তিনি জানান, আমি দ্রæতই লোক পাঠাচ্ছি। এজিএমকে ৩/৪বার ফোন দেয়ার পরও পল্লী বিদ্যুতের কোন কর্মকর্তা/কর্মচারী সেখানে উপস্থিত হননি। এভাবে রাত প্রায় ১২টা। আবারও ফোন দেয়া হলো জরুরী নাম্বারে। অনেকবার ফোন কেটে দেয়ার পর তিনি বললেন, অপেক্ষা করে কিছুক্ষনের মধ্যে লোক পাঠানো হচ্ছে।

জরুরি সেবায় নিযুক্তকারী আসাদ জানান, আমাদের লাইনম্যানে প্রয়োজনীয় লোক জনবল কম থাকায় কাঙ্খিত জরুরী সেবা ব্যাহত হচ্ছে। সকাল থেকে একই লাইনম্যান রাত অবধি কাজ করতে হয়। তাদের বিশ্রাম খাওয়া দাওয়ার অসুবিধা হচ্ছে। লোক জনবল বাড়লে কাঙ্খিত সেবা দেয়া সম্ভব।

এজিএম রোকসানা আক্তার জানান, জরুরি সেবায় নিয়োজিত লাইনম্যান কর্মরত ৮জন। আমাদের প্রয়োজন ১৫জন। নেই কেন? সে বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বলতে পারবেন। মতলব দক্ষিণ জোনাল অফিসের ডিজিএম মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান, জরুরি সেবায় লোকজনবল কম থাকায় সময়মত সেবা দেয়া যাচ্ছে না। শিটের ব্যবস্থা না থাকায় একই ব্যক্তিকে দিন রাত কাজ করতে হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়