রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   খাল দখল নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবদল নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
  •   নৌ পুলিশের হয়রানি বন্ধে জেলা বিএনপির সভাপতির কাছে জেলেদের লিখিত আবেদন
  •   হাসান আলী মাঠে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শততম দিনে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা
  •   মাদ্রাসা খাদেমের লাশ নদী থেকে উদ্ধার
  •   পল্লবীতে দুই ছেলেকে জবাই করে হত্যার অভিযোগ বাবার বিরুদ্ধে

প্রকাশ : ০৪ জুন ২০২৪, ২১:১৯

চাঁদপুরে কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক মাল্টিসেক্টরাল সেমিনার

অনলাইন ডেস্ক
চাঁদপুরে কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক মাল্টিসেক্টরাল সেমিনার

কৈশোরকে অবহেলা নয়,জীবন গড়ার এইতো সময়" এ প্রতিপাদ্যে চাঁদপুরে কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্যসেবা (কিশোর-কিশোরী প্রজনন স্বাস্থ্য জীবন দক্ষতা) বিষয়ক মাল্টিসেক্টরাল অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ জুন) সকাল হতে দুপুর পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উদ্যোগে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। 

এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন চাঁদপুর জেলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান।

উক্ত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিপিএম, পিপিএম (বার), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীমা চাকমা, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো: মনোয়ার হোসেন, চাঁদপুর।

জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপপরিচালক একেএম আমিনুল ইসলামের সঞ্চালনায় সেমিনারে

উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন সদরের উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাখাওয়াত জামিল সৈকত, বিশিষ্ট কবি ও লেখক ডা. পীযূষ কান্তি বড়ুয়া, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সৈয়দা বদরুন নাহার চৌধুরী, বিএমএ সভাপতি সৈয়দ মো: নুরুল হুদা, ডাঃ নাছির আহমেদ, ডিস্ট্রিক্ট কনসালটেন্ট, পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়, চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. ইকবালুর রহমান, পুরানবাজার ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রতন কুমার মজুমদার, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহাদাত হোসেন শান্ত, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা গণ এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজন।

জেলা প্রশাসক তাঁর বক্তব্যে বলেন, দেশের জনসংখ্যার পাঁচ ভাগের এক ভাগই কৈশোর বয়স অতিক্রম করছে। সাধারণত ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সকে কৈশোর বলে ধরা হয়। এ সময় স্বাস্থ্য ও মনের গঠনে বিশেষ যত্ন প্রয়োজন। সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া এবং সুন্দর, রুচিশীল ও জ্ঞানবিজ্ঞানে আদর্শ হওয়ার পাঠ দিতে হবে কৈশোরেই। কারণ এরপরই ওরা ধীরে ধীরে শিক্ষা ও কর্মজীবনে ঢুকবে, সমাজে অবদান রাখবে। দেশ গড়বে। ওরাই আমাদের জাতির ভবিষ্যৎ।

অনুষ্ঠানে কিশোর-কিশোরী, অভিভাবকবৃন্দ, বিভিন্ন দপ্তরের জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, পরিবার পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ, ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের পরিচালক, ইমাম, সাংবাদিক, শিক্ষকবৃন্দসহ মাঠ পর্যায়ের কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা কিশোর-কিশোরীদের কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে আয়োজক কর্তৃপক্ষ জানান, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে স্বাস্থ্য কেন্দ্র সমূহে কৈশোর বান্ধব কর্ণার স্থাপন করে সেবাদান অব্যাহত রয়েছে। এছাড়াও ইউনিয়ন পর্যায়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয় সমূহে কিশোর কিশোরীদের কাউন্সিলিংসহ বিভিন্ন সেবা প্রদান করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়