প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ ॥ ৯টি পদে লড়ছেন ১৮ প্রার্থী

আগামী ৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চাঁদপুর সদর উপজেলা দলিল লিখক সমিতির নির্বাচন। এবারের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চাঁদপুর সদর উপজেলা দলিল লিখক সমিতির গঠিত নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী গতকাল ১৮ সেপ্টেম্বর সোমবার ছিলো প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ও প্রতীক বরাদ্দের নির্দিষ্ট তারিখ।

সে অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন যাচাই-বাছাই শেষে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেন।

সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ১১টি পদের নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও ২টি পদে ২ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় বাকী ৯টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৮ জন প্রার্থী।

নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ৯টি পদের বিপরীতে যে সকল প্রার্থীরা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন যারা তাঁরা হচ্ছেন : সভাপতি পদে গোলাম মোস্তফা খান (চেয়ার) ও মোঃ শাহজাহান মিয়া (ছাতা), সাধারণ সম্পাদক পদে ৪ জন : এমআই মমিন খান (মোবাইল ফোন), মোঃ আখতারুজ্জামান (ঘড়ি), সায়েদুর রহমান মানিক (মাছ) ও হানিফ আখন্দ (মোরগ)। সহ-সভাপতি পদে দু’জন গিয়াস উদ্দিন তালুকদার (দোয়াত-কলম) ও মহসীন পাটোয়ারী (বই)। যুগ্ম সম্পাদক পদে মোরশেদ আলম ভুট্টো (কলস) ও সোহরাব হোসেন নাছির (চাপকল)। অর্থ সম্পাদক পদে শাহজাহান বেপারী (চাক্কা) ও মাইনুদ্দিন শাহ তুহিন (মোমবাতি)। প্রচার সম্পাদক মোঃ শাহ আলম খান (হরিণ) ও হাবীব মীর (প্রজাপতি)। কার্যকরী সদস্য পদে ৪জন যথাক্রমে : মোঃ হুমায়ুন (কাপ পিরিচ), ফয়েজ আহমেদ (টেলিভিশন), হোসেন আলী (গোলাপ ফুল) ও বশির উদ্দিন (চশমা)। অপরদিকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত বা বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন : সাংগঠনিক সম্পাদক মফিজ উল্যা মিয়াজী ও দপ্তর সম্পাদক পদে মোঃ আমিনুল আলম রিয়াদ।

নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার আলহাজ্ব মোঃ খোরশেদ আলম বাবুল জানান, আগামী ৫ অক্টোবর চাঁদপুর সদর উপজেলা দলিল লিখক সমিতির নির্বাচন-২০২৩ সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্যে সকল ধরনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। ওইদিন ৫৪ জন সদস্য বা ভোটার সকাল ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত গোপন ব্যালটের মাধ্যমে তাদের আগামীর নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন।

তিনি জানান, ১৮ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ফলে আজ থেকে শুরু হলো প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা। আবার নির্বাচন কমিশনের দেয়া নির্দিষ্ট সময়ের পর প্রচারণা বন্ধ হবে।