আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) সংসদীয় এলাকায় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার শিকার শেখ হারিস হাসান সাগর। তাকে ঘিরে নেতা-কর্মীরা উজ্জীবিত। ছাত্র রাজনীতির মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে হাতেখড়ি এই নবীন প্রার্থীর। আন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথের লড়াকু সৈনিক হিসেবে তিনি সুপরিচিত।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড তাকেই মনোনীত করবে বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা।

১৯৮৩ সালে চির্কা চাঁদপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার মধ্য দিয়ে তার রাজনৈতিক জীবনের শুরু। ক্রমান্বয়ে ১৯৮৬ সালে ফরিদগঞ্জ বঙ্গবন্ধু ডিগ্রি কলেজের প্রচার সম্পাদক, ১৯৯০ সালে ঢাকা ধনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সভাপতি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি। পরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সম্পাদক এবং সহ-সভাপতিও নির্বাচিত হন ফরিদগঞ্জের এই কৃতী সন্তান। এ ছাড়াও রাজপথ থেকে বেড়ে ওঠা এই তরুণ নেতা (লিয়াকত-বাবু) কমিটিতে সততা ও নিষ্ঠার সাথে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

তৃণমূল থেকে উঠে আসা এই মেধাবী ছাত্রনেতা (নানক-আজম)-এর সময়কালে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং (ওমর-হারুন)-এর সময়কালে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

কারা নির্যাতিত ও রাজপথের পরিক্ষিত নেতা চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জে) নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী হারিস হাসান শেখ সাগর বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পরীক্ষিত সৈনিক হিসেবে পরিচিত গ্রেনেড হামলার শিকার হারিস হাসান শেখ সাগর এবার দলীয় মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদী। তিনি সর্বসাধারণের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।