প্রকাশ : ০৯ জানুয়ারি ২০২৩, ০০:০০
এবার হাড় কাঁপাচ্ছে পৌষের শীত। টানা ছয়দিন শীতের তীব্রতায় কাবু চাঁদপুরের সববয়সী মানুষ। এ রকম ঠাণ্ডা দেখেনি কখনো। সকাল গড়িয়ে দুপুর। তবুও চারদিকে কুয়াশার আবরণে শীতের অনুভব বাড়ছে। শীতের দাপটে ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা। চাঁদপুরে রোববার এ মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। চাঁদপুর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে এ তথ্য জানানো হয়। শৈত্য প্রবাহ কিছুটা কমে গতকাল চাঁদপুরের আকাশ থেকে কুয়াশার চাদর সরে যায়। আকাশে দেখা মিলে সূর্যের আলোকচ্ছটা। রোদ উঠতে শুরু করে।
গত ছয়দিন ধরে চলা শীতের কষ্ট কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। তবে দিনে ঝলমলে রোদে স্বস্তি মিললেও রাতে শীতের কষ্ট হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়। গায়ে মোটা কাপড় জড়িয়ে এবং খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করা হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত টানা রোদের দেখা পাওয়া গেছে। এতে দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য বেড়ে যেতে পারে। আগামীকাল রোদ আরও সকাল সকাল উঠে বেশি সময় স্থায়ী হতে পারে। এতে দিনের বেলা শীতের অনুভূতি কমে আসতে পারে। তবে সন্ধ্যার পর থেকে আবারও শীত বাড়তে পারে। এমনকি দেশের কোথাও কোথাও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের এলাকাও বাড়তে পারে।