মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৪  |   ৩১ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কচুয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
  •   নির্মাণের এক বছর না যেতেই ফরিদগঞ্জ কেন্দ্রীয় মডেল মসজিদের বেহাল দশা
  •   শেষ হলো পদ্মা-মেঘনায় জাল ফেলার নিষেধাজ্ঞা
  •   ফরিদগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
  •   মোবাইল ব্যবহারে নিষেধ করায় শিশু শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রকাশ : ২০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬:২৪

জার্মানিতে বিজয় দিবসে পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

জমির হোসেন, জার্মানি থেকে ফিরে
জার্মানিতে বিজয় দিবসে পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

জার্মানিতে পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়েছে মাহান বিজয় দিবস। ১৬ ডিসেম্বর জার্মানির ডুসেলডর্ফে বেলা ১২টায় অনুষ্ঠান শুরু হলে রাত নয়টায় শেষ হয়। এতে বাংলাদেশিসহ অন্যান্য দেশের নাগরিকরা এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। দুপুরে প্রায় দুইশ লোকের সমাগম হয় স্থানীয় একটি কনভেনশন হল রুমে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর চৌধুরী। একই সঙ্গে তাকে বীর মুক্তিযোদ্ধার সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এসময় অনুষ্ঠানে বক্তারা বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন বিদেশিদের মাঝে। একইসঙ্গে জার্মানিতে বেড়ে উঠা নতুন প্রজন্মকে এ বিষয়ে জানান দেওয়া হয়। যেন তারা এর গুরুত্ব ভবিষ্যতে ভুলে না যায়। এই প্রথম বারের মত ডুসেলডর্ফে এরকম আয়োজনের ব্যবস্থা করা হয়। বিশেষ করে বিদেশের মাটিতে বেড়ে উঠা শিশুরা যেন বাংলা ভাষার শিকড় কখনও ভুলে না জান। তাই স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা এ

উদ্যোগ নেন। উদ্যোগদাতাদের।মধ্যে জেরিন ফাতেমা, তাসমিয়া, রবি,বসি, তৌফিক, মাহজাবিন, আহমেদ প্রমুখ। সার্বিক সহযোগিতায় মাহজাবিন চৌধুরী।

বিশেষ ফ্যাশন শোর মাধ্যমে বিদেশীদের মাঝে

দেশীয় সংস্কৃতি তুলে ধরেন,শাড়ী মার্ট,মাহজাবিন তানভির,জুয়েলারি দিয়ে সহযোগিতা করেন জেরিন ফাতেমা ও নাজনীন ব্রান্ড। অনুষ্ঠানে দেশীয় হরেক রকম পিঠা প্রদর্শন করা হয় স্থানীয় ও বিদেশীদের মাঝে।

পরে সাংস্কৃতিক ও নৃত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা। লাইভ কনসার্ট

গান পরিবেশন করেন নিরুদ্দেশের জাফর,নিপুন ও আকিব। অর্গানাইজার জেরিন ফাতেমা বলেন, আমরা যারা বহির্বিশ্বে বাংলাদেশি রয়েছি। দেশীয় সংস্কৃতির মাধ্যমে দেশকে উপস্থাপন করা উচিত। ১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবসের যে,তাৎপর্য তা বিদেশীদের মাঝে তুলে ধরা একান্তই একটা দায়িত্ব বলে মনে করি। সবাই জানুক কত ত্যাগের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। একই সঙ্গে উঠতি বয়সের শিশুদের মাঝে এর গুরুত্ব তুলে ধরতে পারলে সম্মানের জায়গাটা অটুট থাকবে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়