প্রকাশ : ১৯ আগস্ট ২০২১, ২১:৪৬
চাঁদপুর - শরিয়তপুর ফেরিঘাট নদী ভাঙ্গন রোধের কাজ পরিদর্শনে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী
পানিসম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, চাঁদপুর এবং শরীয়তপুরকে আমি আলাদাভাবে দেখি না। চাঁদপুর এবং শরীয়তপুর আমাদের। এই এলাকার নদী ভাঙ্গন রোধে পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
|আরো খবর
চাঁদপুর শহর রক্ষা বাঁধ, শরিয়তপুর ফেরিঘাট ও ইব্রাহিমপুর এলাকার জন্য স্থায়িভাবে কাজ করার প্রকল্প নেয়া হয়েছে।
তিনি গতকাল ১৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকালে শরিয়তপুর ঈদগাহ ফেরিঘাট,ইব্রাহিমপুর বাজার ও চাঁদপুর হরিনা ফেরিঘাট এলাকার পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
এদিন মন্ত্রী প্রথমে শরিয়তপুর ফেরিঘাটে আসেন।সেখানে সদ্য সমাপ্ত ৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ঈদগা ফেরিঘাট ও ইব্রাহিমপুর রক্ষা প্রকল্প কাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করেন। পরে তিনি চাঁদপুর হরিনা ফেরিঘাট পরিদর্শন করেন।
পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এসময় উপস্থিত পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে চাঁদপুরের নদী ভাংগন বিষয়ে খোঁজখবর নেন। হরিসভা ও বড় স্টেশন মোলহেডে জরুরি কাজের জন্য ২৫ হাজার বালুভর্তি জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখার তাৎক্ষণিক নির্দেশ দেন।
এ ছাড়াও মন্ত্রী হরিনা ফেরিঘাটে রোরো ফেরিঘাট তৈরিতে এবং গাড়ি উঠা নামার সুবিধার্থে নদীর পাড় কিছু জিও বালুবস্তা দেয়ারও নির্দেশনা দিয়েছেন।
পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সাথে ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোঃ জাকির হোসেন, চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ নাসির উদ্দিন সরোয়ার, ভেদরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ হুমায়ুন কবির মোল্লা, চরসেনসাস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জিতু মিয়া বেপারী, বাপাউবো'র
উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী নকীব আল হাসান, ওয়াহিদুর রহমান ভূইয়া, জাহাঙ্গীর হোসেনসহ আরো অনেকে।