শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২১ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ৩১ অক্টোবর ২০২৩, ১৪:৫৬

৪ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে চাঁদপুর ঝুলন্ত সেতু একনেক সভায় অনুমোদন

অনলাইন ডেস্ক
৪ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে চাঁদপুর ঝুলন্ত সেতু একনেক সভায় অনুমোদন

একনেকে অনুমোদন পেয়েছে চাঁদপুর ও মুন্সীগঞ্জ জেলাকে সংযোগ স্থাপনকারী ঝুলন্ত সেতু। মেঘনা ও ধনাগোদা নদীর উপর ব্রিজটি নির্মিত হবে। চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা ও মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার মধ্যে সরাসরি সড়ক সংযোগ সৃষ্টি করবে এই সেতু। মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) সকালে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মতলব উত্তর ও দক্ষিণ উপজেলার মধ্যে সংযোগ সৃষ্টিকারী ‘মতলব সেতু’ বাস্তবায়নের সময় থেকেই ঢাকার সাথে চাঁদপুরের সড়ক দূরত্ব আরো কমিয়ে আনা এবং সহজ করার লক্ষ্যে সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া) বীর বিক্রম এই সেতু নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম এই সেতু নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণে উদ্যোগ ও ভূমিকা রাখেন।

মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা অনুষ্ঠিত হয়। এটিই হতে পারে বর্তমান সরকারের মেয়াদে শেষ একনেক সভা। সভায় চাঁদপুরের মেঘনা-ধনাগোদা নদীর ওপর একটি ঝুলন্ত সেতু নির্মাণের প্রস্তাব উত্থাপনের পর তা অনুমোদন লাভ করে।

চাঁদপুরে ঝুলন্ত সেতু নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা। এর আওতায় মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া ও চাঁদপুরের মতলবের মেঘনা-ধনাগোদা নদীর ওপর ঝুলন্ত সেতু নির্মিত হবে। প্রকল্প চলবে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত। সাধারণত প্রকল্পের মেয়াদ একনেকে পাস করার আগে থেকে শুরু হয়। তবে এই প্রকল্প পাস হয়ে থাকবে, পরে কাজ শুরু হবে। পুরোপুরি দেশীয় অর্থে সড়ক ও জনপথ বিভাগ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়