শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬  |   ৩৭ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   দিনমজুরকে জবাই করে হত্যা, ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন
  •   অবশেষে চাঁসক সহকারী অধ্যাপক কামরুল হাছানকে বদলি
  •   নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে সড়কের ওপর ভবন নির্মাণের অভিযোগ
  •   বাবা মায়ের উপর ছেলেদের নৃশংসতা ।। বৃদ্ধ বাবার থানায় অভিযোগ
  •   ফিরে এলেন আগের খতিব, নামাজের আগে নাটকীয়তা বায়তুল মোকাররমে

প্রকাশ : ১১ অক্টোবর ২০২২, ২১:০৮

লক্ষ্যমাত্রা ৪ লক্ষ ১৩ হাজারেরও বেশি

করোনার প্রথম ডোজ টিকা পেল চাঁদপুরের ৫-১১ বছরের শিশুরা

মিজানুর রহমান
করোনার প্রথম ডোজ টিকা পেল চাঁদপুরের ৫-১১ বছরের শিশুরা

করোনার প্রথম ডোজ টিকা পেল চাঁদপুরের ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুরা। ১১ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল ১০টায় চাঁদপুর জেলা শহরস্থ হাজীগঞ্জ পৌর এলাকা এবং সকল উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রথম ডোজ টিকা প্রয়োগের মধ্য দিয়ে জেলায় একযোগে এ কর্মসূচি শুরু হয়। স্কুলে এসে যেসব শিশু কোভিড প্রতিরোধক টিকার প্রথম ডোজ নিতে পারেনি। তাদের পরের দিন টিকা দেয়া হবে।

এদিন চাঁদপুর সদর মৈশাদী ইউনিয়নের খলিশাডুলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সকল শিশুকে কোভিড-১৯-এর টিকা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ সাহাদাৎ হোসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডাঃ মোঃ বেলায়েত হোসেন এবং উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার মোঃ মানছুর হোসেন।

এছাড়া চাঁদপুর পৌর এলাকার শিশু টিকা কার্যক্রম হাসানআলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে উদ্বোধন করা হয়। সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ সাহাদাৎ হোসেন জানান, চাঁদপুর ও হাজীগঞ্জ পৌর এলাকাসহ জেলার আট উপজেলায় মোট ৪ লাখ ১৩ হাজার শিশু শিক্ষার্থীকে কোভিড প্রতিরোধক টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কওমি মাদ্রাসার জন্যে ভবিষ্যতে এই পরিমাণ আরো বাড়বে। প্রথম দিন ২০-২১টি স্কুলে টিকা কার্যক্রম ভালোভাবেই শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের দেয়া হচ্ছে তাদের জন্যে বিশেষভাবে তৈরি ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা। মঙ্গলবার ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া প্রথম ডোজ প্রদান চলবে ১৩ দিন। এরপর ৫৬ দিন পর এসব

শিক্ষার্থীকে দেয়া হবে দ্বিতীয় ডোজ টিকা। চাঁদপুর জেলার সকল শিশুকে এই টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানান সিভিল সার্জন। এদিকে, করোনা প্রতিরোধক এই টিকা নিতে পেরে আনন্দ প্রকাশ করে কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীরা। তবে টিকা নিতে আসা অনেক শিশু ভয়ে পেয়ে কান্নাকাটি করলেও অভিভাবক ও শিক্ষকদের সহযোগিতায় তাদেরকেও টিকা দেয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়