প্রকাশ : ২৩ অক্টোবর ২০২১, ০০:০০
বাসা ভাড়া নেওয়ার সময় যেমনটা হয়
স্বামী-স্ত্রী : ভাড়া কম সবই বুঝলাম আঙ্কেল, ঘর আমাদের পছন্দ হইছে। কিন্তু দেয়াল এমন চুনা মেরে সাদা করেছেন কেন?
বাড়িওয়ালা : কন কী! রং পছন্দ হয় নাই! আমি এখনই লোক ডাইকা কালার চেইঞ্জ কইরা দিতাছি। টেনশন নিবেন না!
চাপাবাজ ফল বিক্রেতারও অভাব নেই
১ম ব্যক্তি : বললা, তোমার আম চিনির মতো মিষ্টি! কিন্তু খাওনের সময় দেখি একটা মিষ্টি একটা টক! শ্বশুরবাড়িতে মান-ইজ্জত আর রইল না!
ফল বিক্রেতা : রাখেন আপনার মান-ইজ্জত! একদামে দুই ফ্লেভারের স্বাদ পাইছেন। মিষ্টি আমের দাম পাইছি, এখন টক আমের দামটা দিয়া ভালোয় ভালোয় কাইট্টা পড়েন!
বিপদ-আপদে উপস্থিত বুদ্ধির ব্যবহার
বস : কী ব্যাপার মকবুল সাহেব, অফিসে এসেই নাকি ফাইল রেখে ফেসবুকে পোস্ট দেন। আপনাকে কি এই কাজের জন্য বেতন দিই?
কর্মচারী : আসলে স্যার আমি যে প্রতিদিন সময়মতো অফিসে আসি, সেটাই আপনাকে দেখানোর জন্য প্রতিদিন অফিসে আইসাই পোস্ট দিই!
আষাঢ় মাসে এমন দৃশ্য দেখা যেতে পারে
চামচা : আমাদের নেতা অত্যন্ত দিল-দরদি মানুষ। আপনাদের কষ্ট সহ্য করতে পারে না বইলাই গাড়ি ছাইড়া রাস্তার পানিতে নাইমা জনগণের কষ্টটা ফিল করতাছে।
পাবলিক : কিন্তু আমি তো শুনলাম অন্য কথা। একটু আগে নাকি সেলফি তোলার সময় নেতার হাত থেকে পানিতে মোবাইল পইড়া গেছে। সেইটা খুঁজতেই তিনিসহ তার চেলাপেলা সব পানিতে নামছে!