বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া, স্ত্রীর আত্মহত্যা
  •   ভারতকে কড়া বার্তা শ্রম উপদেষ্টার
  •   আধুনিক নৌ টার্মিনাল প্রকল্প পরিদর্শনে চাঁদপুরে নৌপরিবহণ উপদেষ্টা
  •   ডাকাতিয়া নদী ও সিআইপি অভ্যন্তরস্থ খাল খননসহ ৫ দফা দাবিতে সংগ্রাম কমিটির সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশ : ১৫ মার্চ ২০২৪, ০০:০০

৮ রাকাত নয়, সহীহ হাদিসের ভিত্তিতে তারাবির নামাজ ২০ রাকাত

অনলাইন ডেস্ক
৮ রাকাত নয়, সহীহ হাদিসের ভিত্তিতে তারাবির নামাজ ২০ রাকাত

(পূর্ব প্রকাশিতের পর) বাইতুল্লাহ শরীফে বিশ রাকাত তারাবীহ

মক্কা মুকাররমায় হযরত আতা বিন আবী রাবাহ রহঃ [ইন্তেকাল ১১৪হিজরী] বলেন, তথা আমি লোকদের [সাহাবা ও তাবেয়ীগণ] বিতির নামাজসহ ২৩ রাকাত পড়তে দেখেছি।

{মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-২/৩৯৩}। আর ইমাম ইবনে আবী মালিকাহ [ইন্তেকাল ১১৭হিজরী] লোকদের মক্কায় বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতেন। {মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-২/৩৯৩}।

ইমাম শাফেয়ী রহঃ [ইন্তেকাল ২০৪হিজরী] বলেন, আমি স্বীয় শহর মক্কায় লোকদের বিশ রাকাত তারাবীহ পড়া অবস্থায়ই পেয়েছি। {তিরমিজী-১/১৬৬}। আর আজ পর্যন্ত মক্কা মুকাররমায় বিশ রাকাত তারাবীহই পড়া হচ্ছে।

মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীহ

মাদীনা তায়্যিবাহর মাঝে হযরত ওমর (রাঃ), হযরত উসমান (রাঃ), হযরত আলী (রাঃ) এর শাসনামলে বিশ রাকাত তারাবীহই পড়া হতো। আজো মাদীনা মুনাওয়ারায় বিশ রাকাত তারবীহই পড়া হয়। হযরত আয়শা (রাঃ)ও মাদীনা মুনাওয়ারায় অবস্থান করতেন। তিনিই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এ ফরমান বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার দ্বীনের মাঝে বেদআত বের করবে, তার কাজটি পরিত্যাজ্য। যদি বিশ রাকাত তারাবীহের নামাজ বিদআত ও নাজায়েজ হতো, তাহলে হযরত আয়েশা (রাঃ) বছরের পর বছর এর উপর চুপ করে বসে থাকতেন না।

হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)ও মদীনায় অবস্থান করছিলেন। তিনি ঐ হাদীসের রাবী। যাতে বলা হয়েছে যে, প্রত্যেকটি বিদআত গোমরাহী আর প্রত্যেক গোমরাহী জাহান্নামে নিক্ষেপকারী। অথচ তারই সামনে অর্ধ শতাব্দী পর্যন্ত মসজিদে নববীতে বিশ রাকাত তারাবীহ জামাতের সাথে পড়া হচ্ছিল, অথচ তিনি এর বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেন নি।

বিশ্ব বিখ্যাত চার ইমাম (রহঃ)-এর বক্তব্য

শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দেসে দেহলবী (রহঃ) বলেন, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত চার মাযহাবে সীমাবদ্ধ। এ চার ইমামের মাঝে প্রথম ইমাম হলেন ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) [ইন্তেকাল ১৫০ হিজরী], তিনিও বিশ রাকাত তারাবীহের প্রবক্তা। [ফাতাওয়া কাজীখান-১/১১২}

ইমাম মালিক (রহঃ) এর একটি বক্তব্য বিশ রাকাতের পক্ষে, দ্বিতীয় বক্তব্য ৩৬ রাকাতের পক্ষে। [যাতে বিশ তারাবীহ আর ১৬ রাকাত নফল]। হেদায়াতুল মুজতাহিদ-১/১৬৭)।

ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বিশ রাকাতের প্রবক্তা। {আলমুগনী-২/১৬৭}।

ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহঃ) এর মুখতার বক্তব্যও বিশ রাকাতের পক্ষে। [আলমুগনী- ২/১৬৭}

চার মাযহাবের ফিক্বহের ইবারতের মাঝে কোনো একটি ইবারতেও শুধু আট রাকাত তারাবীহকে সুন্নত আর বিশ রাকাততে বিদআত বলা হয়নি।

কেউ কেউ বুখারী শরিফের একটি হাদিসকে ভুল বুঝে ৮ রাকাত তারাবির কথা বলে থাকেন। কিন্তু হাদিসটি তাহাজ্জুদ নামাজের, তারাবির নয়।

হযরত আবু সালমা বিন আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত, তিনি আয়েশা (রাঃ) এর কাছে জানতে চান নবীজীর নামাজ রামাদান মাসে কেমন হতো? (উক্ত প্রশ্নকারী এই জন্য এই প্রশ্ন করেছিলেন যে রামাদান এ ২০ রাকাত তারাবি পড়ার পরেও কি রাসুলুল্লাহ (দঃ) রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ সম্পূর্ণ পড়তেন নাকি কম?) তিনি বললেন-রাসূল (দঃ) রামাদান ও রামাদান ব্যতীত (মা আয়েশা (রঃ) এমন নামাজের কথা বলছেন যেটা রমাদান বাদেও পড়া যায়,আর সেটাই হলো তাহাজ্জুদ যেটা ১২ মাসই পড়া যায়) ১১ রাকাত থেকে বাড়াতেন না। তিনি ৪ রাকাত পড়তেন, তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা। তারপর পড়তেন ৪ রাকাত, তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা বিষয়ে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন ৩ রাকাত। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন-তখন আমি বললামণ্ডহে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি বিতর পড়ার পূর্বে শুয়ে যান? তিনি বললেন-হে আয়েশা! নিশ্চয় আমার দু’চোখ ঘুমায় আমার কলব ঘুমায় না। (সহীহ বুখারী-১/১৫৪)।

আসল কথা হলো এই যে, এই হাদিসটি তাহাজ্জুদ নামাজের সাথে সংশ্লিষ্ট। এতে তারাবীহের কথা বর্ণিত নয়। নি¤েœ এ ব্যাপারে কিছু প্রমাণ উপস্থাপন করা হলো।

হাদিসের শব্দ (নবীজী রামাদান ও রামাদান ব্যতীত অন্য সময় বাড়াননি) এটাই বুঝাচ্ছে যে, প্রশ্নটি করা হয়েছিল রামাযান ছাড়া অন্য সময়ে যে নামাজ নবীজী পড়তেন তা রামযানে বাড়িয়ে দিতেন নাকি কমিয়ে দিতেন? এই প্রশ্নটি এজন্য করা হয়েছে যেহেতু বিভিন্ন বর্ণনায় এসেছে রাসূল (দঃ) রামাদানে আগের তুলনায় অনেক নামাজ পড়তেন ও ইবাদত করতেন, তাই এই প্রশ্নটি করাটা ছিল স্বাভাবিক। আর রামদান ছাড়া কি তারাবীহ আছে? নাকি ওটা তাহাজ্জুদ? তাহাজ্জুদ হওয়াটাই কি সঙ্গত নয়? সুতরাং এটাই স্পষ্ট বুঝা যায় তারাবীহ নয়, প্রশ্ন করা হয়েছে তাহাজ্জুদ নিয়ে যে, নবীজী তাহাজ্জুদের নামাজ রামাদান ছাড়া যে ক’রাকাত পড়তেন তা থেকে রামাদানে বাড়িয়ে পড়তেন কিনা? এর জবাবে আয়েশা (রাঃ) বললেন- ১১ রাকাত থেকে বাড়াতেননা তাহাজ্জুদ নামাজ।

এই হাদিস দ্বারা এটা প্রমাণিত হলো নবীজী এক সালামে চার চার রাকাত করে তাহাজ্জুদ আর শেষে এক সালামে ৩ রাকাত বিতর পড়েছেন, অথচ ৮ রাকাতীদের আমল এর বিপরীত। তারা তারাবীহ দুই দুই রাকাত করে পড়ে। আর বিতর এক রাকাত বা তিন রাকাত দুই সালামে পড়ে। সুতরাং যেই হাদিস দলিলদাতাদের কাছেই আমলহীন, তাহলে এর দ্বারা দলিল তারা কীভাবে দিতে পারে?

এই হাদিসের শেষাংশে এই শব্দ আছে যে (তারপর আয়েশা (রাঃ) বললেন-হে আল্লাহর রাসূল! আপনি কি বিতর পড়ার আগে ঘুমান?) এই বিষয়টি তারাবীহ এর ক্ষেত্রে কল্পনাতীত যে নবীজী (দঃ) তারাবীহ নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে পড়েন আর সাহাবীরা বিতর পড়ার জন্য নবীজীর জন্য অপেক্ষমাণ থাকেন। বরং এটি তাহাজ্জুদ এর ক্ষেত্রে হওয়াটাই যুক্তিসঙ্গত নয়কি?

মুহাদ্দিসীনে কিরাম এই হাদিসকে তারাবীহ এর অধ্যায়ে উল্লেখ করেননি। বরং তাহাজ্জুদ অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন। ইমাম মুহাম্মদ বিন নসর মারওয়াজী তার কিতাব “কিয়ামুল লাইল” এর (রামযানে ইমাম কত রাকাত তারাবীহ পড়বে) অধ্যায়ে অনেক হাদিস আনলেও আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত এই হাদিসটি সহীহ হওয়া সত্ত্বেও তিনি আনেননি। সাথে এদিকে কোনো ইশারাও করেননি।

মুহাদ্দিসীনে কিরাম এই হাদিসকে তারাবীহ এর রাকাত সংখ্যার অধ্যায়ের পরিবর্তে তাহাজ্জুদের অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন। যেমন ইমাম বুখারী (রহঃ) তাঁর প্রণিত বুখারী শরীফে এই হাদিসটি নিম্ন বর্ণিত অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন-

(ক) বিতর অধ্যায়-(১/১৩৫)

(খ) নবীজী (সাঃ) এর রাতে (নামাজের উদ্দেশ্যে) দ-ায়মানতা রামদানে ও রামদান ছাড়া-(১/১৫৪)

(গ) রামদানে (নামাজের উদ্দেশ্যে) দ-ায়মানতার ফযীলত অধ্যায়-(১/২৬৯)। প্রথম অধ্যায়ে বিতরের রাকাত সংখ্যা আর দ্বিতীয় অধ্যায়ে তাহাজ্জুদ রামাদানে বেশি পড়তেন কিনা তা জানা আর তৃতীয় অধ্যায়ে রামাদানে বেশি বেশি নামাজের ফযীলত আর বর্ণনার জন্য হাদিস আনা হয়েছে। তারাবীহের রাকাত সংখ্যা বুঝানোর জন্য কোথায় এসেছে এই হাদিস?

আজকাল কিছু নব্য ফিতনাকারী বলে থাকে তাহাজ্জুদ তারাবীহ একই! তাদের এই দাবিটি সম্পূর্ণরূপে ভুল নিম্নবর্ণিত কারণে

-মুহাদ্দিসীনে কিরাম তাহাজ্জুদ ও তারাবীহের অধ্যায় ভিন্ন ভিন্ন লিখেছেন। তাহাজ্জুদের মাঝে ডাকাডাকি জায়েজ নয় তারাবীহতে জায়েজ।

২- তাহাজ্জুদ নামাজের হুকুম কুরআন দ্বারা প্রমাণিত যথা সূরা ইসরার ৭৯ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন অর্থাৎ "আর রাতে তাহাজ্জুদ পড় এটি তোমার জন্য নফল, অচিরেই তোমাকে তোমার রব প্রশংসিত স্থানে অধিষ্ঠিত করবে" ও সুরা মুযাম্মিল ২ নং আয়াতে।

আর তারাবীহের ব্যাপারে আল্লাহর নবী বলেন, নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা রামযানের রোযা তোমাদের উপর ফরয করেছেন আর আমি তোমাদের উপর এতে কিয়াম করাকে সুন্নত করেছি (সুনানে নাসায়ী-১/৩০৮,৩৩৯)।

সুতরাং বুঝা গেল তাহাজ্জুদ আল্লাহর আয়াত আর তারাবীহ নবীজীর বক্তব্য দ্বারা প্রমাণিত। তারাবীহের সময় ঘুমানোর আগে কিন্তু তাহাজ্জুদের সময় নির্ধারিত নয় তবে উত্তম ঘুমের পর।

৩-তাহাজ্জুদের হুকুম মক্কায় হয়েছে আর তারাবীহের হুকুম মদীনায় হয়েছে। বুখারী ও মুসলিমের দ্বারা বলা হয় যে, নবী শুধুমাত্র মদীনায় তিনদিন জামায়াতে তারাবীহ পড়েছেন, তারপর তিনি এ ভয়ে আর পড়েননি যে তারাবীহ ওয়াজিব হয়ে যেতে পারে।

এখানে লক্ষ্য করুন, তাহাজ্জুদের বাধ্যতামূলক ইতোমধ্যে মক্কায় রহিত করা হয়েছিল। কেননা মা আয়েশা (রাঃ) উল্লেখ করেছেন যে, আল্লাহ তাহাজ্জুদের (সূরা মোজাম্মিল যা মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে) এই নামাজ ঐচ্ছিক করে দিয়েছেন, প্রারম্ভে এটি বাধ্যতামূলক করেছিলেন। (মুসলিম, ১:২৫৬)

এখন যদি তাহাজ্জুদ এবং তারাবীহ একই হতো, তাহলে কেনো রাসুলুল্লাহ (দঃ) মদিনায় তা বাধ্যতামূলক হওয়ার ভয় পেতেন? যখন এটি অনেক আগেই মক্কায় রহিত হয়ে গেছে? এছাড়াও আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি তাহাজ্জুদ সম্পর্কে বলেন, "তিনি যেই নামাজ আমাদের সাথে পড়তেন না।" বুখারী ১-১০১। এই হাদিসটি আরো স্পষ্ট করে দেয় যে, রাসুলুল্লাহ (দঃ) যে নামাজ জামাতে পড়তেন তা হলো তারাবীহ, আর যেটা একাকী নিজ বাসায় পড়তেন তা হলো তাহাজ্জুদ।

৪-ইমাম আহমাদ (রহঃ)ও তারাবীহ তাহাজ্জুদ আলাদা বিশ্বাস করতেন (মাকনা’-১৮৪)।

৫- ইমাম বুখারী (রহঃ) এর ক্ষেত্রে বর্ণিত তিনি রাতের প্রথমাংশে তার সাগরীদদের নিয়ে তারাবীহ পড়তেন আর শেষ রাতে একাকি তাহাজ্জুদ পড়তেন। (ইমাম বুখারী রহঃ এর জীবনী)।

৬-তাহাজ্জুদ এর নির্দিষ্ট রাকাত সংখ্যা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত অর্থাৎ বিতরসহ বেশি থেকে বেশি ১৩ রাকাত আর কমপক্ষে ৭ রাকাত। আর তারাবীহ এর রাকাত সংখ্যার ক্ষেত্রে খোদ আহলে হাদিস ইমামদের সাক্ষ্য যে এর কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা নবীজী থেকে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত নয়।

কিছু মানুষ আপনাকে বলবে যে সৌদিআরবে অধিকাংশ মসজিদে ৮ রাকাত তারাবীহ হয়। তাকে বলুন যে, ইসলাম চলে কোরআন ও সুন্নাহ দিয়ে, সৌদির সংবিধান দিয়ে নয়। এছাড়াও এমন একটিও আয়াত বা হাদিস নেই যেখানে আল্লাহ বা তাঁর রাসুল (দঃ) সৌদিকে অনুসরণ করতে বলেছেন। ইসলামে সৌদি বা অন্য কোনো দেশ অনুসরণ যোগ্য নয় শুধুমাত্র কোরআন সুন্নাহ ব্যতীত। এছাড়াও মক্কা ও মদিনায় এখনো ২০ রাকাত তারাবীহর প্রচলন আছে। হে আল্লাহ! এই নব্য জন্ম নেয়া পথভ্রষ্ট দল থেকে ইসলাম ও মুসলিমদের হিফাযত করুন। আমিন।

যে মাসে এক রাকাত নফল নামাজে এক রাকাত ফরজ নামাজের সাওয়াব পাওয়া যায়, সেই মাসে আমরা সুন্নতে মুয়াক্কাদা পড়তে কেনো কাটাকাটি করবো? তাই আমরা সবাই আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ﷺ সন্তুষ্টির জন্যে, নিজের গুনাহ মাফ করানোর জন্যে সম্পূর্ণ ২০ রাকাত তারাবিহ পড়ে নিজের গুনাহের মাগফিরাত করিয়ে নিবো। ইনশাআল্লাহ।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়