প্রকাশ : ২১ অক্টোবর ২০২২, ০০:০০
ফাতেমা আক্তার সুরভী। মতলব দক্ষিণ উপজেলার নারায়ণপুর পপুলার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী। সে পড়াশুনা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে চায়। শিশুকণ্ঠ বিভাগে দেওয়া তার সাক্ষাৎকারটি হুবহু তুলে ধরা হলো :
শিশুকণ্ঠ : কেমন আছো?
সুরভী : আলহামদুলিল্লাহ্! বেশ ভালো আছি।
শিশুকণ্ঠ : কোন ক্লাসে পড়ো?
সুরভী : মানবিক বিভাগে ৯ম শ্রেণিতে পড়ি।
শিশুকণ্ঠ : তোমার প্রিয় শিক্ষক কে? তাঁর সম্পর্কে কিছু বলো।
সুরভী : সব শিক্ষকই আমার প্রিয়। যদি বিশেষভাবে কারো নাম উল্লেখ করতে হয় তাহলে আমেনা ম্যাডামের কথা বলবো। তাঁর পড়ানোর ঢং খুবই ব্যতিক্রম। তিনি আমাদের বিজ্ঞান পড়ান। বিজ্ঞানের যে কোনো জটিল বিষয়কে তিনি খুব সহজে গল্পচ্ছলে বুঝিয়ে দেন।
শিশুকণ্ঠ : স্কুলে তোমার প্রিয় বন্ধু কে? তার সম্পর্কে কিছু বলো।
সুরভী : ক্লাসের সকলেই আমার ভালো বন্ধু। তবে নিহা আমার খুব কাছের বন্ধু। সে পড়াশুনায় খুবই মনোযোগী ও পরোপকারী মেয়ে। আমাদের বন্ধুত্ব ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে।
শিশুকণ্ঠ : তুমি কি খেলাধুলা করো?
সুরভী : আমি ব্যাডমিন্টন ও লুডু খেলতে পছন্দ করি।
শিশুকণ্ঠ : অবসর সময়ে আর কী করো?
সুরভী : আমি কার্টুন দেখি, গান শুনি ও বই পড়ে অবসর সময় কাটাই।
শিশুকণ্ঠ : বড় হয়ে কী হতে চাও?
সুরভী : আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে চাই।
শিশুকণ্ঠ : গল্প ও কবিতা পড়তে তোমার কেমন লাগে?
সুরভী : এক সময় এসবে তেমন আগ্রহ ছিল না। তবে সম্প্রতি চাঁদপুর কণ্ঠের ‘সাহিত্য পাতা’ ও ‘শিশুকণ্ঠ’ পড়ে সাহিত্যের প্রতি একটা অনুরাগ জন্মেছে।
শিশুকণ্ঠ : ছুটির দিনে কি কোথাও ঘুরতে যাও?
সুরভী : ছুটির দিনগুলোতে মামা ও খালার বাড়িতে বেড়াতে যাই।
উল্লেখ্য, সোহেল আহম্মেদ ও সামছুন নাহার দম্পতির দ্বিতীয় সন্তান ফাতেমা আক্তার সুরভী। সোহেল আহম্মেদ পেশায় একজন ব্যবসায়ী। তারা চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ উপজেলার বাড়ৈগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।