শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২০:৩৮

জলাবদ্ধতায় ১০৬৪১ কৃষকের ৯১১ হেক্টর জমি ক্ষতিগ্রস্ত

মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্ত ১ হাজার ৬শ' কৃষক পেলো প্রণোদনা

অনলাইন ডেস্ক
মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পে ক্ষতিগ্রস্ত ১ হাজার ৬শ' কৃষক পেলো প্রণোদনা

মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পে জলাবদ্ধতায় ক্ষতিগ্রস্ত ১ হাজার ৬শ' কৃষকে প্রনোদনা দেওয়া হচ্ছে। ২০২৪- ২৫ অর্থ বছরের খরিপ- ২ মৌসুমে পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে রোপা আমান ধানের উফশী বীজ, সার ও নগদ অর্থ প্রনোদনা হিসাবে দেওয়া হয়েছে।

২ সেপ্টেম্বর সোমবার উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের সামনে প্রনোদনা বিতরণের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি উপজেলা নির্বাহী অফিসার একি মিত্র চাকমা।

বিতরণ সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ফয়সাল মোহাম্মদ আলী। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার মোহাম্মদ সালাউদ্দিন৷, উপ -সহকারী কৃষি অফিসার আল আমিন,আরিফুর রহমান, সালাউদ্দিন মিয়াজীসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি অফিসারবৃন্দ।

কদিনের টানা বৃষ্টিতে ফসলের জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে আমনের বীজতলা ও রোপা আমনের বেশি ক্ষতি হয়েছে। মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পে জলাবদ্ধতায় দশ হাজার ৬শ' ৪১ কৃষকের ৯শ' ১১ হেক্টর জমি ক্ষতিগ্রস্ত। তবে ক্ষতিগ্রস্ত ও জমির পরিমান আরও বেশি হবে।

উপজেলা কৃষি অফিসার বলেন ফয়সাল মোহাম্মদ আলী বলেন, আপনাদের আজ যে বীজ দেয়া হয়েছে তা ইতোমধ্যে হিমাগারে রাখা হয়েছিলো। সেখান থেকে বের করে আনা হয়েছে। তাই এই বীজ ভিজানোর আগে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। আরেকটি বিষয় মনে রাখতে হবে এই ধান বীজতলায় ১৫-১৬ দিনের বেশি রাখা যাবে না। এটা বিশেষ বীজ। যা ১০০ দিনের মধ্যে এই বীজের ফসল আসে। যা আমন বীনা ১৭ নামে পরিচিত।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়