কমিউনিটি পুলিশিং চাঁদপুর অঞ্চল-৫-এর কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, মুন্সেফপাড়া মহল্লা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মুহাম্মদ আব্দুল মোতালেব মিলন বলেছেন, কমিউনিটি পুলিশের কারণে বলা হয় যে, দিনের চাঁদপুরের চেয়ে রাতের চাঁদপুর অনেক নিরাপদ। এমন একটি সংগঠনের সদস্য হিসেবে এটাই আমার গৌরব, এটাই আমার সাফল্য। আর ঘাটতি বলতে সংগঠনটি সম্পূর্ণরূপে ব্যক্তিগত বা জনগণের অনুদানে পরিচালিত হচ্ছে। আমার মতে, এক্ষেত্রে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা থাকলে সংগঠনটি আরো গতিশীল হতো।

চাঁদপুর কণ্ঠ : ১৯৯৯ সালের ২৫ আগস্ট শুরু হওয়া চাঁদপুরের কমিউনিটি পুলিশিং চলতি ২০২৩ সালের ২৫ আগস্ট দুই যুগ পূর্তি করতে যাচ্ছে। আপনার অনুভূতি কী?

মোতালেব মিলন : একটি অরাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে এই সংগঠনটির জন্ম হয়েছে। প্রতিষ্ঠার পর ২৪ বছর শুধুমাত্র জনগণের অনুদানে একটি সংগঠন চলা অনেক বেশি গৌরবের। তাই এই সংগঠনের এই গৌরব আমি মনে করি চাঁদপুরের জনগণের। সংগঠনটির সাফল্য কামনা করছি।

চাঁদপুর কণ্ঠ : এখানকার কমিউনিটি পুলিশিংয়ের সাফল্য ও ঘাটতি কী কী?

মোতালেব মিলন : কমিউনিটি পুলিশিং চাঁদপুরের অনেক সাফল্য রয়েছে। যেগুলো চাঁদপুরের মানুষের জানা রয়েছে। তবে সবচেয়ে বড় সাফল্য হলো, কমিউনিটি পুলিশিংয়ের কারণে বলা হয় যে, দিনের চাঁদপুরের চেয়ে রাতের চাঁদপুর অনেক নিরাপদ। এমন একটি সংগঠনের সদস্য হিসেবে এটাই আমার গৌরব, এটাই আমার সাফল্য। আর ঘাটতি বলতে সংগঠনটি সম্পূর্ণ রূপে ব্যক্তিগত বা জনগণের অনুদানে পরিচালিত হচ্ছে। আমার মতে, এক্ষেত্রে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা থাকলে সংগঠনটি আরো গতিশীল হতো।

চাঁদপুর কণ্ঠ : এখানকার কমিউনিটি পুলিশিংয়ের উন্নয়নে আপনার পরামর্শ কী?

মোতালেব মিলন : কমিউনিটি পুলিশিং শুধুমাত্র একটি সংগঠন নয়, এটি একটি প্রতিষ্ঠান। আমি মনে করি, সংগঠন হিসেবে এটি গতিশীল করতে কমিউনিটি পুলিশিং চাঁদপুর অঞ্চল-৫-এর মতো প্রতি মাসে অঞ্চল কমিটি ও মহল্লা কমিটির সমন্বয়ে সভা করা দরকার।

চাঁদপুর কণ্ঠ : আপনি এ বিষয়ে আর কিছু বলতে চান?

মোতালেব মিলন : কমিউনিটি পুলিশিং কার্যক্রমকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা। শুধু সাধারণ জনগণ নয়, সমাজের বিওশালী এবং অর্থশালীদের এগিয়ে আসা উচিত।