প্রকাশ : ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০
ট্রিপল নাইনে বাল্য বিবাহের ফোন পেয়ে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয় পুলিশ। অতঃপর চাঁদপুর সদর এসিল্যান্ড ঘটনাস্থলে গিয়ে বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন। ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার দুপুরে চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ৮নং বাগাদী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ঘাসিপুর গ্রামের ইটালী প্রবাসী খোরশেদ আলমের ১৬ বছর বয়সী মেয়ে ফাহমিদা ইলমার সাথে ফরিদগঞ্জ উপজেলার ১০নং গোবিন্দপুর শোভন গ্রামের মুক্তার খানের ছেলে নানীপুর খান বাড়ি মসজিদের ইমাম হাসান খানের বিয়ে চূড়ান্ত হয়।
প্রবাসীর মেয়ের জন্ম তারিখ গোপন রেখে ঢাকা থেকে ভুয়া জন্ম নিবন্ধন তৈরি করে এনে এই বাল্যবিবাহ দেয়ার চেষ্টা করেন অভিভাবক। পরবর্তীতে ৯৯৯ সংবাদ পেয়ে মডেল থানার এএসআই কফিল উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়।
মেয়ের কাগজপত্র জটিলতা ও বাল্য বিয়ের ঘটনাটি নিশ্চিত হওয়ার পর চাঁদপুর মডেল থানা ওসি মুহম্মদ আব্দুর রশিদকে অবহিত করা হয়। পরবর্তীতে ঘটনাটি জানতে পেরে চাঁদপুরের সদর ভূমি কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। মেয়ের পরিবার বাল্যবিবাহ না দেয়ার অঙ্গীকার করেন। পরে প্রশাসনের লোকজন সেখান থেকে চলে আসেন।