এমন অভযিানরে ধারাবাহকিতায় আসবে সুফল

কশিোর গ্যাং দমনে চাঁদপুরে এই প্রথমবাররে মতো যৌথ বাহনিীর অভযিান পরচিালনা করা হয়। এ অভযিানে চাঁদপুর শহর ও শহরতলীর বভিন্নি স্থানে অভযিান চালয়িে কশিোর গ্যাং সন্দহেে ১১ কশিোরকে আটক করে থানায় নয়িে যাওয়া হয়।

জানা যায়, ১৬ নভম্বের শনবিার বকিলে থকেে রাত ৮টা র্পযন্ত চাঁদপুর শহররে প্রসেক্লাব এলাকা, আল আমনি একাডমেি স্কুল এন্ড কলজে সংলগ্ন র্পাক, র্স্বণখোলা রোড ও বাবুরহাট কলজে মাঠে এ অভযিান চালানো হয়। এ সময় এসব স্থান থকেে কশিোরদরে নানামুখী আড্ডা দয়ো অবস্থায় ১১জন কশিোরকে আটক করা হয়।

চাঁদপুর সদর মডলে থানার অফসিার ইনর্চাজ মো. বাহার ময়িার নতেৃত্বে সনোবাহনিীর সনিয়ির ওয়ারন্টে অফসিার জয়িাউল হক, ডবিি পুলশিরে এস আই মাজহারুল ইসলাম এ অভযিানে অংশ ননে। আটক কশিোরদরে বষিয়ে থানার অফসিার ইনর্চাজ মো. বাহার ময়িা বলনে, চাঁদপুর শহরকে কশিোর গ্যাংমুক্ত করতে পুলশি সুপার স্যাররে নর্দিশেে অভযিান অব্যাহত রয়ছে। সন্ধ্যার পর যে সমস্ত কশিোরকে পড়ার টবেলিরে বাইরে রাস্তায় পাওয়া যাব,ে তাদরেকে আমরা আটক করে থানায় নযি়ে আসবো। পড়ালখো করা কোনো কশিোর -কশিোরী সন্ধ্যার পর রাস্তায় থাকতে পারবে না। আমরা তাদরে হাতে কোনো অস্ত্র দখেতে চাই না। চাঁদপুর শহরে কশিোর গ্যাংয়রে দৌরাত্ম্য বৃদ্ধি পযে়ছে। তাদরে দমনে পুলশি, সনোবাহনিী এবং গোয়ন্দো পুলশি যৌথভাবে অভযিান পরচিালনা করছ।

চাঁদপুর শহরে কশিোর গ্যাংয়রে বরিুদ্ধে যৌথ বাহনিীর এমন অভযিান আশা জাগানযি়া বষিয় ভুক্তভোগী শহরবাসীর জন্য। দনিরে মধ্যাহ্ন থকেে শুরু করে মধ্যরাত র্পযন্ত এদরে বপেরোয়া চলাচল উদ্বগেরে বষিয়। পড়ার টবেলিে এদরেকে বসানো যায় না বললইে চল--এটা কশিোর গ্যাংয়রে সদস্যদরে পরবিাররে সাধারণ অভযিোগ। সজেন্যে পড়ালখো করা কোনো কশিোর-কশিোরী সন্ধ্যার পর রাস্তায় থাকতে না পারার ব্যাপারে ব্যবস্থাগ্রহণে চাঁদপুর মডলে থানার ওসরি দৃঢ়চত্তিতা কশিোর গ্যাংয়রে উপদ্রব দমনে সহায়ক হব। কথা হলো, তনিি কি তাঁর এই দৃঢ়চত্তিতায় অভযিানরে ধারাবাহকিতা রক্ষা করতে পারবনে? আমাদরে মত,ে কশিোর গ্যাংয়রে ব্যবহৃত অস্ত্ররে মজুদ কোথায় থাক, এই অস্ত্র কাদরে পৃষ্ঠপোষকতায় মজুদ হয় এবং কাদরে ইন্ধনে ব্যবহৃত হয় র্অথাৎ কশিোর গ্যাংয়রে গড ফাদার কে বা কারা, সে ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহনিীর গোয়ন্দো তৎপরতায় ঘাটতি আছ। এই ঘাটতি পূরণরে বষিয়টি র্কতাব্যক্তদিরে ভাবতে হব। কশিোর গ্যাংয়রে বরিুদ্ধে অভযিানে আমরা খণ্ডতি, লোকদখোনো কছিু দখেতে চাই না, আমরা সামগ্রকিতা ও ধারাবাহকিতা চাই। সংশ্লষ্টি গড ফাদার, পৃষ্ঠপোষকরাও পাকড়াও হোক--সটোও চাই। এতইে টকেসই সুফল আসতে পারে বলে বশ্বিাস রাখ।