শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২২ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ০৬ অক্টোবর ২০২১, ২০:২১

ঘোষিত হলো রসায়নে নোবেল পুরস্কার

অনলাইন ডেস্ক
ঘোষিত হলো রসায়নে নোবেল পুরস্কার

এ বছর যৌথভাবে রসায়নে নোবেল জিতে নিলেন জার্মান বিজ্ঞানী বেনিয়ামিন লিস্ট এবং মার্কিন বিজ্ঞানী ডেভিড ম্যাকমিলান। বুধবার (৬ অক্টোবর) সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে রয়াল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সের মহাসচিব গোরান হ্যানসন দুই বিজয়ীর নাম ঘোষণা করেন। পুরস্কার হিসেবে ১ কোটি ক্রোনার সমমূল্যের অর্থ তারা ভাগাভাগি করে নেবেন তারা।

নতুন ধরনের অনুঘটক ব্যবহার করে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে অনু গঠনের কৌশল উদ্ভাবনের মধ্য দিয়ে ওষুধ শিল্পের জন্য নতুন দুয়ার উন্মোচন করেছেন ওই দুই বিজ্ঞানী। তারই স্বীকৃতিতে এ বছর রসায়ন শাস্ত্রের নোবেল পেয়েছেন দুই বিজ্ঞানী।

জিনোম সম্পাদনার পদ্ধতি আবিষ্কারের জন্য ২০২০ সালে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল জিতে নেন দুই নারী। ফরাসি বিজ্ঞানী ইমানুয়েল কার্পেন্টার ও মার্কিন বিজ্ঞানী জেনিফার এ ডৌডানা এই পুরস্কার জেতেন। তাদের আগে মাত্র পাঁচজন নারী রসায়নে নোবেল পেয়েছেন। তারা হলেন, মেরি কুরি (১৯১১), জ্যালিয়ট কুরি (১৯৩৫), ডরোথি ক্রফউট হকিং (১৯৬৪), অ্যাডা আ ইয়োনাথ (২০০৯) এবং এইচ আর্নল্ড (২০১৮)।

২০১৯ সালে লিথিয়াম ব্যাটারি নিয়ে গবেষণা করে রসায়নে নোবেল পেয়েছিলেন তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের জন বি ‍গুডএনাফ, বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের এম স্ট্যানলি এবং মেইজো বিশ্ববিদ্যালয়ের আকিরা ইয়োশিনো। ২০১৮ সালে রসায়নশাস্ত্রে অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কার জেতেন আমেরিকার বিজ্ঞানী ফ্রান্সেস এইচ আরনল্ড, জর্জ পি স্মিথ এবং যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানী স্যার গ্রেগরি পি উইন্টার।

উল্লেখ্য, ১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল নিজের মোট উপার্জনের ৯৪% (৩ কোটি সুইডিশ ক্রোনার) দিয়ে তার উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন। এই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। ১৯৬৮ সালে তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি। পুরস্কার ঘোষণার আগেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। আইনসভার অনুমোদন শেষে তার উইল অনুযায়ী নোবেল ফাউন্ডেশন গঠিত হয়। তাদের ওপর দায়িত্ব বর্তায় আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া অর্থের সার্বিক তত্ত্বাবধান করা এবং নোবেল পুরস্কারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করা। বিজয়ী নির্বাচনের দায়িত্ব সুইডিশ অ্যাকাডেমি আর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ভাগ করে দেওয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়