প্রকাশ : ০৮ অক্টোবর ২০২১, ০০:০০
সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) চাঁদপুরের সাথে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মতবিনিময় সভা
যা রিসোর্স আছে তা দিয়েই আমাদেরকে রোগীদের সেবা দিতে হবে
--------------চট্টগ্রাম বিভাগের উপ-পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডাঃ মোঃ সাখাওয়াত উল্যাহ
আমি আমার কাজে-কর্মে এবং হাসপাতালের সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবো : চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ একেএম মাহবুবুর রহমান
|আরো খবর
সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) চাঁদপুরের সাথে চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মতবিনিময় সভা গতকাল ০৭ অক্টোবর ২০২১ অনুষ্ঠিত হয়। ‘স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সেবা নিশ্চিতকরণে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের করণীয় ও আমাদের প্রত্যাশা’ শীর্ষক এই সভায় সভাপতিত্ব করেন সনাকের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক কাজী শাহাদাত। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের উপ-পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডাঃ মোঃ সাখাওয়াত উল্যাহ এবং মুখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ একেএম মাহবুবুর রহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চাঁদপুরের বিদায়ী সিভিল সার্জন ও সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত চট্টগ্রাম বিভাগের উপ-পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডাঃ মোঃ সাখাওয়াত উল্যাহ বলেন, জেলা সদর হাসপাতাল হলো জেলার স্বাস্থ্যসেবার প্রাণ। এই হাসপাতালগুলো অবহেলিত রয়ে গেছে। যার ফলে অবকাঠামোগত সমস্যা ও জনবলের সমস্যা দৃশ্যমান। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতিটি জেলা সদর হাসপাতালে ডায়ালাইসিস ইউনিট ও ১০ বেডের আইসিইউ ইউনিট স্থাপন করা হবে। আমাদেরকে সীমাবদ্ধতাগুলো ধরে নিয়েই এগুতে হবে। যা রিসোর্স আছে তা দিয়েই আমাদেরকে রোগীদের সেবা দিতে হবে। চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা হাসপাতালে যেন সঠিক সময়ে আসা-যাওয়া করেন এ ব্যাপারে তত্ত্বাবধায়ক মহোদয় প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। সাধারণ মানুষজন সেবা নিতে এসে যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তিনি বলেন, হাসপাতালে একটি হেল্প ডেস্ক থাকা দরকার। প্রতিটি তলায় একটি করে অভিযোগ নিষ্পত্তির বাক্স থাকা দরকার। যেটি প্রতি সপ্তাহে একবার খুলবে। হাসপাতালে কী কী সেবা রয়েছে সেগুলো ওয়েব পোর্টালে যুক্ত করে ওয়েব পোর্টালটি আপডেট করার পরামর্শ দেন তিনি। তিনি বলেন, হাসপাতালের তথ্য দিতে কোনো কার্পণ্য করবেন না। তবে তথ্য দিতে গেলে তত্ত্বাবধায়কের সাথে আলোচনা করে নেবেন। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করা দরকার বলে তিনি মনে করেন। মর্গের স্থান বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসা দরকার। আশা করছি, যার যে দায়িত্ব তিনি সেই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবেন। প্রতিমাসে ডাক্তার, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে বসা দরকার। তাদের সমস্যাগুলো শোনা দরকার। পাশাপাশি হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা কমপক্ষে তিন মাস অন্তর অন্তর করা দরকার বলেও তিনি মনে করেন। তিনি বলেন, হাসপাতালের যে কোনো সমস্যা নিয়ে আমাকে জানাবেন, আমি সমাধানের চেষ্টা করবো। তিনি সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।
মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে চাঁদপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ একেএম মাহবুবুর রহমান বলেন, আমাদের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডাক্তার হওয়ার কারণে আমরা আমাদের সমস্যাগুলো খুব সহজেই তুলে ধরতে পারবো। হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়নে আমাদের মন্ত্রী মহোদয় যেভাবে সহযোগিতা করছেন আমরা আশা করছি খুব শৗঘ্রই আমরা হাসপাতালের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে পারবো। তিনি আরও বলেন, সাধারণ জনগণ বিরক্ত না হয়ে তাদের প্রাপ্য সেবাটুকু সঠিকভাবে পাবেন সেই প্রত্যাশা করছি। আমি আমার কাজে কর্মে এবং হাসপাতালের সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবো। করোনাকালীন সময়ে আমাদের অনেক চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারী আক্রান্ত হয়েছেন। তারপরও তারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। হাসপাতালের জনবলের ব্যাপক সংকট রয়েছে। তিনি বলেন, ঈড়সঢ়ষধরহ ৎবফৎবংং পড়সসরঃঃবব (অভিযোগ নিষ্পত্তি কমিটি)-এর সভাপতি আমি থাকবো। আপনারা যেকোনো সমস্যার কথা আমাকে জানাবেন। হাসপাতালের কার্যক্রমে ডিজিটালাইজেশন করার চেষ্টা করবো। তিনি বলেন, যেখানে হাসপাতালের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য কমপক্ষে ৬০ জন লোক দরকার সেখানে সরকারিভাবে আছে মাত্র ৭ জন, যা পর্যাপ্ত নয়। তারপরও আউটসোর্সিং থেকে জনবল এনে কাজ করানো হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমার সমালোচক আমার বন্ধু এটা আমি বিশ^াস করি। করোনাকালীন সময়ে সাংবাদিক ভাইয়েরা আমাদের অনেক সহযোগিতা করেছেন। আমরা আশা করছি, হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়নে চাঁদপুর পৌরসভার মেয়র, সাংবাদিক, সুশীল সমাজ ও হাসপাতালের প্রতিটি কমিটির লোকদের নিয়ে একটি সভার আয়োজন করবো। তিনি হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি সিভিল সার্জন মহোদয় ডাঃ মোঃ সাখাওয়াত উল্লাহ পদোন্নতি পাওয়ায় অভিনন্দন জানান। পাশাপাশি তিনি হাসপাতালের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে তাঁর সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি মতবিনিময় সভা আয়োজন করার জন্য সনাক-টিআইবিকে ধন্যবাদ জানান।
স্বাগত বক্তব্যে সনাক সদস্য ও স্বাস্থ্য বিষয়ক উপ-কমিটির আহ্বায়ক ডাঃ পীযূষ কান্তি বড়ুয়া বলেন, আমরা আশা করছি নতুন তত্ত্বাবধায়কের নেতৃত্বে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল যুগান্তকারী সংস্কারসহ একটি দৃষ্টিনন্দন, আধুনিক ও ডিজিটাল হাসপাতালে রূপান্তরিত হবে। অনেকের ধারণা, টিআইবি-সনাক সরকারের বিরুদ্ধে কাজ করে। আসলে তা নয়, টিআইবি মূলত দুর্নীতির বিরুদ্ধে কাজ করে। তিনি আরও বলেন, টিআইবি-সনাক কোনো আইন প্রয়োগকারী সংস্থা নয়। আমরা জনগণের সেবার মান যেন সঠিকভাবে হয় সেটা নিয়ে কাজ করে থাকি। সেবাদাতা ও সেবা গ্রহীতাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকি। আজকের সভায় মূলত কোভিডকালীন স্বাস্থ্যসেবা কতটা স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক ছিলো সেই বিষয়গুলো নিয়েও আলোচনা করা হবে। পাশাপাশি হাপসপাতালে যে সকল সমস্যা রয়েছে সে সকল সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণ করাই আজকের সভার মূল উদ্দেশ্য।
টিআইবি'র এরিয়া কো-অর্ডিনেটর মোঃ মাসুদ রানার সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন সনাকের সাবেক সভাপতি ও বাবুরহাট হাইস্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ মোশারেফ হোসেন। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ হাসপাতালে অবকাঠামো কী আছে সেটা দেখতে চায় না, তারা মূলত দেখতে চায় হাসপাতালের সেবার মান কেমন এবং সঠিকভাবে সেবা পাচ্ছে কিনা। তিনি আরও বলেন, গ্রামাঞ্চলের হাসপাতালের অর্থাৎ মাঠের সেবার মান যতবেশি হবে হাসপাতালের ওপর ততবেশি চাপ কমবে। তিনি বলেন, নতুন তত্ত্বাবধায়কের নেতৃত্বে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের সেবার মান আরও বৃদ্ধি পাবে এই প্রত্যাশা করছি।
বিএমএ’র সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মাহমুদুন্নবী মাসুম বলেন, সনাকের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ হাসপাতালের সমস্যা, ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে আলোচনা চলে আসছে। সনাক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সমন্বয় ও পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে হাসপাতালের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছে। তিনি নির্দিষ্ট সময়ানুযায়ী চিকিৎসক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ নির্দিষ্ট সময়ে কর্মস্থলে আসবেন সেই প্রত্যাশাই নতুন তত্ত্বাবধায়কের কাছে করেন। সেবাদাতাগণ আন্তরিক থাকলে সেবা গ্রহীতাদের সঠিক সেবা প্রদান করা সম্ভব। রোগীর তুলনায় হাসপাতালে জায়গার সংকুলান খুবই কম। তিনি বলেন, এতো বড় হাসপাতালের এতো কম জায়গা অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। এই হাসপাতালে অবকাঠামোগত সমস্যা রয়েছে। জায়গা সংকুলানের কারণে হাসপাতালের অনেক উন্নয়ন কাজ ব্যাহত হচ্ছে। তিনি বলেন, নতুন তত্ত্বাবধায়ক একজন ডায়নামিক মানুষ। তেমনি সিভিল সার্জন মহোদয় বর্তমানে চট্টগ্রাম বিভাগের উপ-পরিচালক (স্বাস্থ্য) হিসেবে সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত, যিনি একজন রোগী বান্ধব, সমাজ বান্ধব ও চিকিৎসা বান্ধব ব্যক্তি। তিনি হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ডাঃ সুজাউদ্দৌলা রুবেল বলেন, করোনার প্রথম সময়ে অক্সিজেনের কিছু সমস্যা ছিলো। আমাদের মন্ত্রী মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে হাসপাতালে লিকুইড অক্সিজেন প্লাট বসানো হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন সংগঠনও সহযোগিতা করেছে। বর্তমানে হাসপাতালে অক্সিজেনের অভাব নেই। তিনি বলেন, হাসপাতালে অভ্যন্তরে ন্যায্য মূল্যের ঔষধের দোকানে রসিদের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে। যদিও এই হাসপাতালটি ১০০ বেডের জনবল ও অবকাঠামোবিশিষ্ট, কিন্তু আজকেও হাসপাতালে ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ২৮৫ জন। ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হিসেবে হাসপাতালে ৫৭জন ডাক্তার থাকার কথা থাকলেও ২২জন ডাক্তার দিয়ে হাসপাতাল চলছে। আশা করছি নতুন তত্ত্বাবধায়কের নেতৃত্বে হাসপাতালের সেবা কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারবো। এজন্যে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
সভাপতির বক্তব্যে সনাকের সাবেক সভাপতি ও চাঁদপুর কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক কাজী শাহাদাত বলেন, সনাকের সাথে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মতবিনিময় সভায় এ রকম ব্যাপক উপস্থিতি আর হয়নি। আজকের যিনি তত্ত্বাবধায়ক তিনি মতলব (দঃ) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যসেবাকে সারা বাংলাদেশের মধ্যে মডেল হিসেবে পরিণত করেছিলেন। এ কারণে তিনি মাননীয় মন্ত্রীর কাছ থেকে পুরস্কৃতও হয়েছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালের সেবার মানোন্নয়নের জন্য আন্দোলনের বহু অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। আমরা জানি পারস্পরিক আলোচনা ও আন্দোলনের মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান সম্ভব। হাসপাতালের অভ্যন্তরে ন্যায্য মূল্যের যে ফামের্সীটি আছে সেখান রসিদ দেওয়া হয় না। এমন অভিযোগ আমাদের কাছে অনেক আছে। আশা করছি এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। ফার্মেসীটি ২৪ ঘন্টা খোলা থাকার কথা থাকলেও তা সঠিকভাবে মানা হচ্ছে না। আসলে একদিনে কিংবা স্বল্পসময়ে কখনোই কাক্সিক্ষত উন্নয়ন ও পরিবর্তন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, অনেক ডাক্তার আছেন হাসপাতালে সেবা প্রদানে খুবই আন্তরিক, আবার এর ব্যতিক্রম আছে। তিনি বলেন, আমরা সেবার মানের একটা পরিবর্তন চাই। তিনি টিআইবি’র পরবর্তী প্রকল্পে ফলাফলনির্ভর কিছু কাজ করা দরকার বলে মনে করেন। পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে সকল সমস্যার সমাধান হবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।
টিআইবি'র এরিয়া কো-অর্ডিনেটর মোঃ মাসুদ রানা হাসপাতালে সেবাদাতাগণের সময়ানুবর্তিতা, প্রত্যাশিত জনবল নিশ্চিতকরণ, ওয়েব পোর্টাল হালনাগাদকরণ, তথ্যের উন্মুক্ত প্রকাশ (আইইসি উপকরণ, সিটিজেন চার্টার, গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো হালনাগাদ ও ডিসপ্লে করা), জনগণের চাহিদার প্রেক্ষিতে তথ্য প্রদান, হাসপাতালের সেবার উন্নয়নে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটি সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কমিটিগুলোকে কার্যকর করা, ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার ও অভিযোগ নিষ্পত্তি কমিটি ও গাইডলাইন দৃশ্যমান, চিকিৎসা বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায় শীর্ষক গবেষণা বিষয়ে উপস্থাপন করেন।
এছাড়াও মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন নার্সিং সুপারভাইজার মাকসুদা আক্তার, নার্স ফেরদৌসি জাহান লাভলী, সনাক সদস্য রফিক আহমেদ মিন্ট, ইয়েস সদস্য জয় ঘোষ ও ইয়েস ফ্রেন্ডস সদস্য নাঈমা ফেরদৌসি। মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, সেবিকাবৃন্দ, সনাকের ইয়েস গ্রুপের দলনেতাসহ টিআইবি কর্মীবৃন্দ।