শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।
  •   রাষ্ট্রীয় পদে আসীন হচ্ছেন খবরে আসামিপক্ষে শুনানি করলেন না সমাজী।

প্রকাশ : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৪৯

চাঁদপুর শহরে বাসা বাড়িতে গড়ে উঠেছে প্রাইভেট হাসপাতাল

সোহাঈদ খান জিয়া
চাঁদপুর শহরে বাসা বাড়িতে গড়ে উঠেছে প্রাইভেট হাসপাতাল

চাঁদপুর শহরে বাসা বাড়িতে গড়ে উঠেছে প্রাইভেট হাসপাতাল। এসব হাসপাতাল গুলোর বিরুদ্ধে কতৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় নি।

জানা যায়, বাসা বাড়ির নিচে হাসপাতাল গড়ে তোলার নিয়ম না থাকলেও সে নিয়মকে বৃদ্ধাঙুলি প্রদর্শন করে আসছে হাসপাতাল মালিক পক্ষ। এনিয়ে চাঁদপুরের সিভিল সার্জনসহ উধ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করার পর ও কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি।

চাঁদপুর শহরে ২৩ টি প্রাইভেট হাসপাতাল রয়েছে। এর মধ্যে ৮/১০ টি হাসপাতাল বাসা বাড়িতে গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে কয়েকটি হাসপাতাল হচ্ছে, নাভানা হাসপাতাল, জেনারেল হাসপাতাল,কর্ণফুলী হাসপাতাল, চাঁদপুর মেডিকেল সেন্টার, ইউনাইটেড হাসপাতাল ও মাও শিশু হাসপাতাল।

সরজমিন দেখা যায়, যে সকল হাসপাতাল গুলো হয়েছে এর বেশির ভাগ হাসপাতাল বাসা বাড়িতে গড়ে উঠেছে। হাসপাতালের উপরে রয়েছে বাসা বাড়ি। আবাসিক এলাকায় হাসপাতাল হওয়ার নিয়ম না থাকলেও চাঁদপুরে তা নিয়মে পরিণত হয়েছে। চাঁদপুর শহরে বাসা বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত হলেও কতৃপক্ষ এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না।অপরদিকে আবাসিক এলাকায় নতুন কিছু হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পক্রিয়াধীন রয়েছে।

চাঁদপুর শহরে প্রতিষ্ঠিত ২৩ টি হাসপাতালের মধ্যে অধিকাংশ হাসপাতালের ডিউটি ডাক্তার ডিপ্লোমা কোর্স করা। কিন্তু একটি হাসপাতালের ডিউটি ডাক্তার এমবিবিএস থাকার নিয়ম থাকলে ও সেখানে ও অনিয়ম করে যাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। যার ফলে রোগীরা সঠিক ও ভালো সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। এমনকি অধিকাংশ হাসপাতাল দেখতে সুন্দর হলেও সেবার মানের দিকে পিছিয়ে রয়েছে। এসকল অনিয়ম গুলো হচ্ছে তদারকি না থাকার কারণে।

এ ব্যাপারে জেলা বি এম এর সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মাহমুদুন নবী মাসুম বলেন, এ ব্যাপারে বিএম এর পক্ষ থেকে সিভিল সার্জন ও উধ্বতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। হাসপাতাল গুলো সরকারের নিয়ম কানুন মেনে চলবে এটাই স্বাভাবিক। একটা হাসপাতালে এমবিবিএস ডিউটি ডাক্তার থাকার নিয়ম। অনেক হাসপাতালে ডিপ্লোমা পাস করা ডাক্তার দিয়ে হাসপাতালে দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে।

আর এদের বিরুদ্ধে কতৃপক্ষ কেন ব্যবস্থা নেয় না এটা দুঃখ জনক। আবাসিক এলাকায় কিছু নতুন হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করার পক্রিয়াধীন রয়েছে।

এব্যাপারে সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ শাহাদাৎ হোসেন বলেন, প্রাইভেট হাসপাতাল গুলোতে এমবিবিএস ডাক্তার থাকা বাধ্যতামূলক। ২৪ ঘন্টাই ডাক্তার থাকতে হবে।এবিষয়ে আমাদের নজরদারি থাকবে।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়