প্রকাশ : ১৯ আগস্ট ২০২৩, ০০:০০
মায়া-মমতা-আদর-স্নেহ-ভালোবাসার বিস্তৃত সমাহার,
মা হলো সৃষ্টিকর্তার দেওয়া ধরণীর বুকে শ্রেষ্ঠ উপহার।
মা ছিলো জীবনের আলোকময় জ্যোতি,
মা নেই হারালো আঁধারের মাঝে স্বস্তির গতি।
মা ছিলো অমাবশ্যার আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ,
মা নেই পৃথিবীটা যেনো প্রতি মুহূর্তে বিষাদের ফাঁদ।
মা ছিলো জীবনটা ছিলো জ্বলমলে আলো,
মা নেই সবই যেনো অন্ধকার নিকোস কালো।
মা ছিলো প্রখর রোদে মমতার ছায়া,
মা নেই খুঁজে ফিরি ভালোবাসা আর মায়া।
মা ছিলো সকল অসুরের বিরুদ্ধে মহীয়সী বীর,
মা নেই হারিয়েছি বিপদ-আপদে মাথা গোঁজার নীড়।
মা ছিলো হৃদয়ে ছিলো না কোনো সুখ হারানোর ঝুঁকি,
মা নেই প্রতিনিয়ত মনে দেয় কষ্ট বেদনা উঁকি।
মা ছিলো অসুস্থতায় সবচেয়ে বড় দাওয়া,
মা নেই রোগাক্রান্তে যত্নের সেবা না পাওয়া।
মা ছিলো এগিয়ে চলার প্রেরণার বাতিঘর,
মা নেই সকল কাজে হতাশায় করে ভর।
মা ছিলো জীবনে ছিলো অসীম সুখ আর শান্তি,
মা নেই হারিয়ে গেছে হৃদয়ের যতসব প্রশান্তি।
মা ছিলো ছিলো সুখ,
মা নেই কেবলই অসুখ।
মা ছিলো ছিলো আশা,
মা নেই হারিয়েছি ভরসা।
মা ছিলো জীবন-আকাশে ভরা ছিলো সুখতারা,
মা নেই পৃথিবীটা এখন অন্ধকারাচ্ছন্ন আলোকহারা।
মা ছিলো জীবন গড়ার পুরোটাই তার অবধান,
মা নেই আমার অস্তিত্বজুড়ে ‘মা’ তুমিই বিরাজমান।
মা ছিলো বিলিয়েছেন সব নিঃস্বার্থময়,
মায়ের ঋণ কোনো জনমেও শুধিবার নয়।
মায়ের সঙ্গে ধরণীর বুকে হয় না কারো তুলনা,
মা হচ্ছে বিধাতার দেওয়া পৃথিবীর মাঝে শ্রেষ্ঠ উপমা।
মায়ের জন্য আল্লাহর কাছে মোনাজাতে দরখাস্ত,
আখেরাতে যেনো দেন জান্নাতুল ফেরদৌস নামক বেহেশত।