প্রকাশ : ১৮ জুন ২০২৩, ০০:০০
চাঁদপুর কণ্ঠের উদিত সূর্যের আভা মাখিয়ে চলেছি অনবরত। পাঠক ফোরামের সূর্যস্নানে পরিস্ফুটিত। ‘আমি ফাল্গুন বলছি’ শিরোনামে প্রকাশিত আমার প্রথম লেখা। ই-মেইলে লেখা পাঠিয়ে প্রতিদিন দৃষ্টি রাখতাম পত্রিকার পাতায় পাতায়। তৃতীয় পৃষ্ঠায় নাম দেখামাত্রই আমি শিহরিত; শূন্যে ভাসছি পঙ্খীরাজ হয়ে।
অতঃপর শব্দের মিতালীতে মশগুল। লেখা পাঠাই, লেখা ছাপা হয়। চাঁদপুর কণ্ঠ সংশ্লিষ্ট কারো সাথে পরিচয় নাই। কালীবাড়ির কোনো এক স্থানে সজিবের সঙ্গে মুহাম্মদ ফরিদ হাসানের সাথে পরিচয় হয়। আমার লেখা প্রকাশিত হতে থাকে মুহাম্মদ ফরিদ হাসানের পূর্বেকার সম্পাদকের দায়িত্বকালীন। যার সাথে আমার আজও জানাশোনা নেই। অথচ ওই সময় যে/যারা আমার সাথে একান্তভাবে চলতেন-মিশতেন তাঁরা বলতেন, টাকার বিনিময়ে একের পর এক আমার লেখা ছাপা হচ্ছে! একদিন পাঠক ফোরামে দুজনের লেখা ছাপা হলে তাঁর মুখে কুলুপ আঁটে। ফরিদ হাসান বয়সে ছোট হলেও প্রথম পরিচয়ে তার কথা-আন্তরিকতা বিশেষ করে বিনয়ী শারীরিক ভাষা আমাকে মুগ্ধ করে। খুব অল্প সময়ে আমাদের সম্পর্কের গভীরতা মধুর হয়। জানতে পারি মুহাম্মদ ফরিদ হাসান পাঠক ফোরাম বিভাগের সম্পাদক। এখন প্রায়শই হৃদয়ের অব্যক্ত শব্দের ঝুড়ি নিয়ে হাজির হই প্রিয় পাঠক ফোরাম বিভাগে। এভাবেই লেখালেখির পথচলায় পাঠক ফোরাম বিভাগের পরশে আরও অনেক সুহৃদয়ের পরিচয়ে মুগ্ধ আমি ও আমরা।