রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ১০ জুলাই ২০২৪, ০০:০০

মালদ্বীপের কফিশপে অভিযান : ৮ অভিবাসী আটক

মাহমুদুল ॥
মালদ্বীপের কফিশপে অভিযান : ৮ অভিবাসী আটক

মালদ্বীপের হুলোমালে এলাকার একটি কফিশপে অভিযান পরিচালনা করে ৮ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (৬ জুলাই) মালদ্বীপ ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, অবৈধ অভিবাসীদের ধরতে শুক্রবার অভিবাসন ও পুলিশের যৌথ টাস্কফোর্স এ অভিযান পরিচালনা করেছে।

মালদ্বীপের ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, তদন্তের জন্যে আট অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। তবে তাদের পরিচয় উল্লেখ করেনি। মালদ্বীপে অবৈধ অভিবাসন একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা। মালদ্বীপের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সমস্যা সমাধানের জন্যে জাতীয় টাস্কফোর্স গঠন করেছে।

ইমিগ্রেশন বিভাগ জানিয়েছে, অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে জাতীয় টাস্কফোর্স এখন পর্যন্ত এক হাজার ৮০০ জনের বেশি মানুষকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে।

এদিকে গত বৃহস্পতিবার দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় ২৫টি ব্যবসায়িক সেক্টরের একটি তালিকা প্রকাশ করে, যেখানে প্রবাসীদের ব্যবসা করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অনলাইন ব্যবসা চালানোসহ খাদ্য ও পানীয় বিক্রি, ট্যাক্স পরিষেবা এবং খুচরা বাণিজ্য।

মালদ্বীপের আইন অনুযায়ী, দেশটিতে ওয়ার্ক ভিসায় কেউ ব্যবসা করতে পারবেন না। এক ভিসায় অন্য জায়গায় কাজ করতে পারবেন না। এই দেশের আইন এই রকম। ফ্রি ভিসা বলতে মালদ্বীপে কিছুই নেই।

দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ‘কুরাঙ্গি’ নামে একটি বিশেষ অভিযানও শুরু করেছে। এর অধীনে এক হাজার ৫০০ জনের বেশি অভিবাসীর বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে সম্প্রতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলী ইহুসান বলেন, অবৈধ অভিবাসনের সমস্যাটি তিন বছরের মধ্যে সমাধান করা হবে। অভিবাসীদের বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহ অপারেশনের প্রথম ধাপ। এই কাজ এক বছরের মধ্যে শেষ হবে। সব অভিবাসীর তথ্য সংগ্রহ করে একটি সিস্টেমে দেওয়া হলে সরকার তারপরে অনিয়মিত কর্মীদের সবাইকে নিয়মিত করবে।

মন্ত্রী সতর্ক করে বলেন, যারা সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হবেন, তাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। এই অভিযানের লক্ষ্য হচ্ছে অভিবাসীদের গ্রেপ্তার বা নির্বাসন নয়, তাদের নিয়মিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়