সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২৭ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ৩১ মে ২০২৩, ০০:০০

এক নজরে মতলব উত্তর
অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা হচ্ছে মতলব উত্তর।

এই উপজেলার উত্তরে মেঘনা নদী ও মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলা, দক্ষিণে মতলব দক্ষিণ উপজেলা ও চাঁদপুর সদর উপজেলা, পূর্বে ধনাগোদা নদী, মতলব দক্ষিণ উপজেলা ও কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি উপজেলা, পশ্চিমে মেঘনা নদী, শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলা ও মুন্সীগঞ্জ জেলার মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা। জেলা সদর হতে এর দূরত্ব ৪৫ কি.মি.। এ উপজেলার আয়তন ২৭৭.৫৩ বর্গ কিলোমিটার (৬৮,৫৭৯ একর)।

প্রশাসনিক এলাকা হিসেবে মতলব উত্তর উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়ন রয়েছে। পৌরসভা হচ্ছে ছেংগারচর।

ইউনিয়নসমূহ : ১নং ষাটনল, ২নং বাগানবাড়ী, ৩নং সাদুল্লাপুর, ৪নং দুর্গাপুর, ৫নং কলাকান্দা, ৬নং মোহনপুর, ৭নং এখলাছপুর, ৮নং জহিরাবাদ, ৯নং ফতেপুর পূর্ব, ১০নং ফতেপুর পশ্চিম, ১১নং ফরাজিকান্দি, ১২নং ইসলামাবাদ, ১৩নং সুলতানাবাদ, ১৪নং গজরা।

ইতিহাস :

মোঘল আমলে বর্তমান বাবু পাড়া ও পৈল পাড়া গ্রামদ্বয়ের উত্তর প্রান্তে গোমতীর শাখা ধনাগোদা নদীর তীরে অবস্থিত লালার হাট বাজারটি নদী ভাঙ্গনে বিলীন হলে কলাদী গ্রামের উত্তর প্রান্তে উপর্যুক্ত নদীর তীরে বৈরাগীর হাট নামে একটি বাজার জমে উঠে। যা দেখে ঈর্ষান্বিত হয়ে ফরিদপুরের জমিদারের জমিদারি বাড়িয়ে মতলব জমাদার বৈরাগীর হাটের দক্ষিণে পশ্চিম অংশে নিজ নামে আরেকটি বাজার মিলায়। কিছুকাল দুটি বাজারই তীব্র প্রতিযোগিতায় চলার পর জমাদারের হাট মতলব নামে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। আর বৈরাগীর হাট নামটি বিলুপ্ত হয়। এভাবেই মতলব জমাদারের নামানুসারে মতলবের নামকরণ করা হয়। ১৯১৮ সালের ৯ আগস্ট মতলব গেজেটভুক্ত হয়। গেজেট নম্বর ২৩৮।

ঐতিহাসিকদের মতে, মতলব উপজেলার নামকরণ করা হয় প্রায় ১২০ বছর পূর্বে। হিন্দু প্রধান এলাকা হিসেবে এখানে অনেক বাউল, বৈরাগী ও তান্ত্রীদের আখড়া ছিল। ১৯০০ সালে গভর্নমেন্ট চাঁদপুর সার্কেল বিভক্ত করে মতলব সার্কেল সৃষ্টি করে। ফলে ২২টি ইউনিয়ন নিয়ে মতলব থানা অগ্রযাত্রা শুরু করে।

২০০০ সালের ৩০ এপ্রিল ১টি পৌরসভা এবং ১৩টি ইউনিয়ন (পরবর্তীতে ১টি বৃদ্ধি) নিয়ে স্বতন্ত্র উপজেলা হিসেবে মেঘনা-ধনাগোদা নদী পরিবেষ্টিত দ্বীপাঞ্চল মতলব উত্তর উপজেলার যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে একই বছরের ৫ সেপ্টেম্বর মতলব উত্তর নব-সৃষ্ট উপজেলা হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে। পার্শ্ববর্তী মতলব উপজেলার উত্তর দিকে হওয়ার ফলে এ উপজেলার নামকরণ করা হয় মতলব উত্তর।

মতলব উত্তরে রয়েছে ঐতিহাসিক নিদর্শন, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ধর্মীয় খ্যাতি। কৃষি উৎপাদনে সেচ প্রদান, বন্যার ক্ষয়ক্ষতি থেকে এলাকাবাসীকে রক্ষা, জলাবদ্ধতা নিরসন ও নদী ভাঙ্গন থেকে পরিত্রাণের লক্ষ্যে ১৯৮৭-১৯৮৮ অর্থ বছরে নির্মিত হয় মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্প। এটি বৃত্তাকার ৬৪ কিঃ মিঃ। সেচ প্রকল্পের জন্য ১৭৫৮৪ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ :

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মতলব উত্তর উপজেলা সম্পূর্ণভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী মাঝেমধ্যে এ উপজেলায় প্রবেশের চেষ্টা করলে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ সংঘটিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় এ উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়। এছাড়া উপজেলার হরিণায় রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন গণকবর।

জনসংখ্যার উপাত্ত :

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী মতলব উত্তর উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,৯২,০৫৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৪০,৭৫৩ জন এবং মহিলা ১,৫১,৩০৪ জন। মোট পরিবার ৬৩,৭৮৪টি। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩০%। মোট ভোটার সংখ্যা ১,৯৯,২১০ জন (৩১/০১/২০১৩ পর্যন্ত)। পুরুষ ভোটার ৯৮,২৩৪ জন এবং মহিলা ভোটার ১,০০৯৭৬ জন।

শিক্ষা :

মতলব উত্তর উপজেলার সাক্ষরতার হার ৭৩% (পুরুষ ৭২% এবং মহিলা ৭৬%)।

প্রাথমিক বিদ্যালয়- ১৬৮টি (সরকারি-১২০টি, বেসরকারি-২৭টি, কমিউনিটি-২১টি)। জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়-০৪টি। উচ্চ বিদ্যালয়-৩৩টি (সহশিক্ষা-৩১টি, বালিকাণ্ড২টি)। মাদ্রাসা-১০টি (দাখিল-৪টি, আলিমণ্ড৩টি, ফাজিল-২টি, কামিল-১টি)। কলেজ-৭টি (সহপাঠ-৬টি, বালিকাণ্ড১টি)।

অর্থনীতি :

মতলব উত্তর উপজেলার প্রধান অর্থনীতি কৃষি। চারদিকে নদী (মেঘনা ও ধনাগদা) বেষ্টিত উপজেলায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক নির্মিত বাঁধ কৃষির উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে ধনাগদা নদীর পানি দ্বারা কৃষিকাজ সম্পন্ন করা হয়। কৃষির পাশাপাশি এ উপজেলায় মৎস্য চাষ, পশু পালন, ক্ষুদ্র কুটির শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক সম্প্রসারণ চলছে।

কৃষি :

নীট ফসলী জমি ১৮৩৯০ হেক্টর, মোট ফসলী জমি ৩৯১০৩ হেক্টর, এক ফসলী জমি ৪৪২৯ হেক্টর, দুই ফসলী জমি ১০৭০২ হেক্টর, তিন ফসলী জমি ২০৪৩ হেক্টর, গভীর নলকূপ ১২৩টি, অ-গভীর নলকূপ ২৪২৩টি, শক্তি চালিত পাম্প ৪৮৮টি, ব্লক সংখ্যা ৫৪টি, বাৎসরিক খাদ্য চাহিদা ৭৮২৬৭ মে.টন, নলকূপের সংখ্যা ৪২৭৬টি।

মৎস্য :

পুকুরের সংখ্যা ৩৭৯৬টি, মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার বেসরকারি ০৬টি, বাৎসরিক মৎস্য চাহিদা ৬,১৮০ মে.টন, বাৎসরিক মৎস্য উৎপাদন ৫,৫১৩ মে.টন।

প্রাণি সম্পদ :

উপজেলা পশু চিকিৎসা কেন্দ্র ০১টি, পশু ডাক্তারের সংখ্যা ০২ জন, কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র ১৪টি, পয়েন্টের সংখ্যা ০৩টি, উন্নত মুরগীর খামারের সংখ্যা ১১টি, লেয়ার ৮০০ মুরগীর ঊর্ধ্বে ১০-৪৯টি মুরগী আছে এরূপ খামার অসংখ্য, গবাদি পশুর খামার ২২টি, ব্রয়লার মুরগীর খামার ৯৬টি।

ভূমি ও রাজস্ব :

মৌজা ১৪৭টি, ইউনিয়ন ভূমি অফিস ১০টি, পৌর ভূমি অফিস ০১টি, মোট খাস জমি ৫৫৯৮.৮৬ একর, কৃষি ১৬৭.৩৯ একর, অকৃষি ১৫২৩.২২ একর, বন্দোবস্তযোগ্য কৃষি ১৪.৭১ একর (কৃষি), বাৎসরিক ভূমি উন্নয়ন কর (দাবি) সাধারণ= ৩৮,৬০,২৮০/- ও সংস্থা= ১,৮৮,০৪,৭৪৭/-, বাৎসরিক ভূমি উন্নয়ন কর (আদায়) সাধারণ= ২৭,৩১২/-।

স্বাস্থ্য :

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ০১টি (৫০ শয্যাবিশিষ্ট)। পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক ১৪টি। এম.সি.এইচ. ইউনিট ০১টি। মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র ২টি (১০ শয্যাবিশিষ্ট)।

যোগাযোগ ব্যবস্থা :

ঢাকা থেকে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার শ্রীরায়েরচর ব্রীজ হয়ে বাগানবাড়ী দিয়ে মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদে আসতে হয়। চাঁদপুর থেকে মতলব দক্ষিণ উপজেলার উপর দিয়ে মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদে আসতে হয়। এ উপজেলার চারদিক নদী বেষ্টিত। নদীর তীর ঘেঁষে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। এক সময় নদীই ছিল মতলব উত্তর উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম। বর্তমানেও সীমিত আকারে মেঘনা ও ধনাগদা নদীর মাধ্যমে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাত্রী ও মালামাল পারাপার করা হয়। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ অথবা চাদঁপুর থেকে লঞ্চযোগে মোহনপুর বা ষাটনল লঞ্চ ঘাট হয়ে মতলব উত্তর উপজেলায় আসা যায়। রেলপথে এ উপজেলার সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। এ উপজেলায় বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পাল্কি, গরুর গাড়ি।

পাকা রাস্তা ১০৩.৩৯ কি.মি., আধা পাকা রাস্তা ১৮.৫৯ কি.মি., কাঁচা রাস্তা ৩৫.৬৯ কি.মি., ব্রীজ/কালভার্টের সংখ্যা ২৫৮টি, নদীর সংখ্যা ০২টি (মেঘনা ও ধনাগদা)।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব :

গোলাম মোর্শেদ ফারকী-প্রথম জাতীয় সংসদের সাংসদ এবং ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া-(বীর বিক্রম)-সাবেক মন্ত্রী। অধ্যাপক ড. শামসুল আলমণ্ডঅর্থনীতিবিদ এবং বর্তমান পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী। অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলামণ্ডবাংলাদেশের সদ্য সাবেক জাতীয় অধ্যাপক, বাংলা একাডেমির ও নজরুল ইন্সটিটিউটের সভাপতি, এছাড়া তিনি লেখক এবং দেশের প্রথম নজরুল গবেষক, সাবেক ১ম উপাচার্য যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। বর্তমানে তিনি মরহুম। মেজর জেনারেল (অবঃ) এম শামসুল হক-সাবেক মন্ত্রী। নুরুল হুদা-সাবেক প্রতিমন্ত্রী। এবি সিদ্দিক-সাংসদ এবং বৃহত্তর মতলব উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি। ডাঃ নওয়াব আলী সরকার-ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ এবং উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম ডাক্তার ছিলেন, যিনি আইসিডিডিআরবি-এর অধীনে মতলবে একটি উদরাময় হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৬২ সালে। জেনারেল আজিজ আহমেদণ্ডসাবেক সেনাবাহিনীর প্রধান। প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দীন আহমেদণ্ডতৃতীয় উপাচার্য (১৯৭৫-১৯৮৩), বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা (১৯৯১)। হুমায়ূন কবীর ঢালী - প্রখ্যাত শিশুসাহিত্যিক, বাংলাদেশ শিশুসাহিত্যিক ফোরামের সভাপতি। মুরাদ নূর-সুরকার, বাংলাদেশ মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি। রবিউল আউয়াল-গীতিকার ও লেখক, বাংলাদেশ মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি। ওয়াসিমণ্ডপ্রখ্যাত চিত্রনায়ক।

দর্শনীয় স্থান :

মোহনপুর পর্যটন কেন্দ্র। ষাটনল পর্যটন কেন্দ্র। সোলেমান শাহ-এর মাজার। মেঘনা নদী ও ধনাগোদা নদী। লুধুয়া জমিদার বাড়ি। গজরা জমিদার বাড়ি। হামিদ মিয়া জমিদার বাড়ি। জজ নগর। শামীমা রাতুল শিশু পার্ক ও মিনি জো (পৌর পার্ক)। নেদায়ে ইসলামণ্ডএর প্রধান কার্যালয় (আল-উয়েসীয়া শরীফ কমপ্লেক্স)। রুহিতার পাড় দিঘি। কলাকান্দা মসজিদ। নাউরী মন্দির ও রথ। এখলাছপুর নদীর পাড়। আমাদের পাঠাগার, সিকিরচর। মোহনপুর মায়া চৌধুরীর বাড়ি।

জনপ্রতিনিধি :

সংসদীয় আসন ২৬১ (চাঁদপুর-২)-এ মতলব দক্ষিণ উপজেলা ও মতলব উত্তর উপজেলায় আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নির্বাচিত অ্যাডভোকেট নূরুল আমিন রুহুল এমপি। মতলব উত্তর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম.এ. কুদ্দুস।

বিবিধ :

পত্র পত্রিকা : আজকের মতলব, দৈনিক মতলবের আলো, সাপ্তাহিক দিবাকণ্ঠ ও তদন্ত বিচিত্রা।

হাট-বাজার : ১৯টি।

তথ্যসূত্র : উইকিপিডিয়া।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়