সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫  |   ২৪ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   কুমিল্লা সীমান্তে পুকুরে দেয়াল নির্মাণ করছে বিএসএফ, সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
  •   টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের দাবির মধ্যে নতুন বিতর্ক
  •   স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে হাজীগঞ্জ রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমের শীতকালীন ত্রাণসেবা
  •   খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, করা হবে বিশেষ কিছু পরীক্ষা
  •   সীমান্তে অস্থিরতা: পাগল বেশে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ কারা?

প্রকাশ : ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০০:০০

কচুয়ায় ভোটারের স্বাক্ষর জালিয়াতি

স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

নিজস্ব প্রতিনিধি ॥
স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম হোসেনের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এনবিআর-এর সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম হোসেনের বিরুদ্ধে ভোটার স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে ইয়াকুব আলী নামে একজন ভোটার বাদী হয়ে কচুয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। ৯ ডিসেম্বর শনিবার তিনি কচুয়া থানায় উপস্থিত হয়ে অফিসার ইনচার্জ বরাবর এ অভিযোগ দেন। সাধারণ ডায়েরি নম্বর-৪৭৫, তারিখ -০৯/১২/২০২৩।

অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মোঃ গোলাম হোসেন নামক জনৈক ব্যক্তি তার দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের সাথে জমা দেওয়া ১% ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষরের যে তালিকা জমা দিয়েছেন সে তালিকায় আমি ইয়াকুব আলীর অজ্ঞাতে আমার নাম ও স্বাক্ষর ব্যবহার করেছেন। গত ২ ডিসেম্বর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইবনে আল জায়েদ হোসেন ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক আমাদের বাড়িতে তদন্তে আসলে আমি সে বিষয়ে জানতে পারি। এ সময় তদন্ত কমিটির নিকট স্বাক্ষর না দেয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন তিনি। পরে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের লোকজনও তার বাড়িতে বিষয়টি জানতে আসেন। এরপর গত ৭ ডিসেম্বর জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য জোবায়ের, ৭নং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার সাহাদাত হোসেন, কচুয়া পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল খায়ের রুমি, চান্দিয়াপাড়া গ্রামের ফখরুল আলম পলাশ, আমুজান দর্জি বাড়ির লিটন দর্জিসহ ৮-১০ জন লোক ইয়াকুবদের বাড়িতে গিয়ে স্বাক্ষর করেছে মর্মে একটি এফিডেফিটের কাগজ দিয়ে তাতে স্বাক্ষর করার জন্যে বলেন। উক্ত কাগজে স্বাক্ষর করতে অস্বীকার করলে ইয়াকুবকে ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা দেয়ার প্রলোভন দেন। তাদের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ইয়াকুবকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে হত্যা করে লাশ গুম করার হুমকি-ধমকি প্রদান করে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। এ বিষয়ে কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়