রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪  |   ১৮ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ২৫ অক্টোবর ২০২১, ০০:০০

ন্যাচারাল থেরাপি

আকুপ্রেশার চিকিৎসা

অধ্যাপক কে. এম. মেছবাহ্ উদ্দিন

আকুপ্রেশার চিকিৎসা
অনলাইন ডেস্ক

(পূর্ব প্রকাশিতের পর ॥ ২য় পর্ব)

অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিগুলো মানসিক ও চারিত্রিক গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এদের স্বাভাবিক ক্রিয়ার ব্যাঘাত ঘটলে আমাদের স্বভাবের উপর এর প্রভাব পড়ে। যেমন কারো এড্রিনাল গ্রন্থি স্বাভাবিক ক্রিয়া না করলে সে ভীরু, খিট খিটে স্বভাবের ও বদমেজাজী হয়। যৌন গ্রন্থি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সক্রিয় ব্যক্তি হিংসুক, কামুক ও স্বার্থপর হয়। থাইমাস গ্রন্থি অস্বাভাবিক হলে সেই ব্যক্তি কুটিল স্বভাবের হয়। যাদের পিটুইটারী গ্রন্থি স্বাভাবিক নয় তারা নির্দয় ও অপরাধপ্রবণ হয়। এরা চোর, ডাকাত এমনকি খুনিও হতে পারে। অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি ক্ষতিগ্রস্ত হলে নেশাগ্রস্ত হয়ে উঠতে পারে। এ সকল গ্রন্থিতে নিয়মিত চিকিৎসা চালিয়ে চারিত্রিক দোষগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

শিশুদেরকে যদি ক্রোধ, রাগ, হিংসা, বিদ্বেষ, ঘৃণা, হতাশা ইত্যাদি থেকে মুক্ত থাকার কার্যকর শিক্ষা দেয়া হয় তাহলে এর সুফল তারা জীবনভর ভোগ করতে পারবে এবং সমাজে অপরাধীর সংখ্যা বিস্ময়করভাবে হ্রাস পাবে।

মানব চরিত্রের কয়েকটি ভালো গুণ যেগুলো রোগের প্রতিষেধক এবং সুস্থতার কারণ :-

হাসি : হাসি এক প্রকার রশ্মি। এ রশ্মি অন্তরের ভালোবাসার আলো থেকে বের হয়। হাসির রশ্মি কসমিক ওয়াল্ডে যে তরঙ্গ সৃষ্টি করে তা অন্যের মনে শীতলতার জন্ম দেয়। ফলে সে আনন্দ অনুভব করে। দশ মিটি হাসা এক ঘণ্টা নৌকা চালনোর সমান। তবে সেটা কৃত্রিম হাসি নয়।

মনস্তত্ত্ব বিশারদ ফ্রয়েড বলেছেন, সমাজের মূলনীতি হাসির মাধ্যমে তৈরি হয়। হাসি যদি অবশিষ্ট থাকে তবে সুন্দর সমাজ গড়ে উঠে। হাসি না থাকলে ভালোবাসা ও সহমর্মিতার প্রেরণা আপানা থেকে নিঃশেষ হয়ে যায়। সমাজে একজন মানুষকে খুব সহজেই অসন্তুষ্ট করা যায় এবং তাকে মানসিক টেনশনে ফেলা যায়। কিন্তু কাউকে আনন্দ দেয়া, খুশি করা খুব কঠিন, বলা যায় প্রায় অসম্ভব। একটি হাদিসে আছে হাসিমুখে কারো সাথে দেখা করা উত্তম সদকা।

হাসি একটি অব্যর্থ ঔষধ। এ ঔষধ ব্যবহার করা হলে প্রত্যেক মানুষই সুস্থ পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠে। চলন্ত গাড়ির নরম সিটে বসার পর গাড়ির ঝাঁকুনি যেমন টের পাওয়া যায় না, তেমনিভাবে হাসি-খুশি মানুষের জীবনের দুঃখ, কষ্ট, রোগ-শোকের কথা স্মরণ থাকে না। সুতরাং ভয়ানক চিন্তা, দুঃখ, কষ্ট ও রোগ-শোককে হাসি-খুশির পবিত্র পানি দ্বারা ধুয়ে ফেলুন।

ক্যালিফোর্নিয়ার এক নারী দুঃখ-কষ্ট-রোগ-শোকে জর্জরিত ছিলো। তার মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিলো। একসময় সে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলো, আমি দুঃখ-কষ্ট দূরে নিক্ষেপ করবো। এসব বোঝা আর বহন করতে পারছি না। নারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলো, প্রতিদিন সে কম করে হলেও তিনবার হাসবে। এরপর সে দৈনিক তিনবার হাসির প্রশিক্ষণ দিতে লাগলো। অল্পদিনের মধ্যেই তার স্বাস্থ্য ভালো হয়ে গেলো। শুধু তাই নয়, তার ঘরও খোশমেজাজীতে ঝলমল করে উঠলো।

সত্য কথা বলা : বৃটেনের ট্রুথ থেরাপি নামে একটি সংস্থার এক বিশেষ রিপোর্টে প্রকাশ করেছে, সত্য কথা বলা তিক্ত হলেও সত্য বলার মাধ্যমে মানুষের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, মিথ্যা বলা স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর। যেসব মেয়েরা মিথ্যা কথা বলে তারা অনিদ্রার শিকার হয়। বেশিদিন অনিদ্রার ফলে অন্ত্রে আলসার দেখা দেয়। এসব মেয়েরা তাদের মিথ্যাকে সত্য প্রমাণ করার জন্যে চোখে চোখ রেখে কথা বলার অভ্যাস রপ্ত করে।

এইভাবে প্রতিটি ভালো গুণই আমাদের দেহ ও মনকে সুস্থ ও সতেজ রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর ফলে সামাজিক মর্যাদা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে এবং শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলো সুস্থ ও সতেজ থাকবে।

আকুপ্রেশার চিকিৎসা ও বিন্দু পরিচয়

কোনো রোগই দুরারোগ্য নয়। হাদিসে আছে, ‘হে আল্লাহর বান্দাগণ তোমরা চিকিৎসা গ্রহণ করো। আল্লাহ তা’আলা একটা ব্যাধি ব্যতীত এমন কোনো ব্যাধি সৃষ্টি করেন নাই যার প্রতিষেধক সৃষ্টি করেন নাই এবং যা দুরারোগ্য। উপস্থিত সাহাবা (রাঃ) জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রাসুল সেটা কোন্ ব্যাধি? নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সেটা হলো বার্ধক্য।” (সুনানে আবু দাউদ ও তিরমিযী)।

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসায় আকুপ্রেশারের গুরুত্ব

আমাদের শরীরের জটিল রাসায়নিক কর্মকাণ্ড কারো পক্ষেই সম্পূর্ণরূপে জানা সম্ভব নয়। এটিই আমাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা। কিন্তু আকুপ্রেশার আল্লাহ তা’আলার দেয়া এমন একটি ব্যবস্থা যার সাহায্যে আমরা দেহের যে কোনো সমস্যা কোনো রকম টেস্ট ছাড়াই সনাক্ত করতে পারি। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন এ পদ্ধতিতে রোগের কোনো লক্ষণ বা নাম জানার প্রয়োজন হয় না। এমনকি রোগের পূর্ব ইতিহাসও বিস্তারিত জানার প্রয়োজন হয় না। আমার নিকট অনেকেই বিভিন্ন টেস্টের রিপোর্ট নিয়ে আসেন। আমি বলি এগুলো আমি বুঝি না আর আমার জানার প্রয়োজনও নাই। কারণ কোনো অঙ্গে সমস্যা হলেই এমনকি যদি শুরুর অবস্থাও হয় তবে ওই অঙ্গের সাথে সম্পর্কিত হাতের তালু ও পায়ের তালুর বিন্দুগুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং চাপ দিলে ব্যথা অনুভূত হয়। যেমন হার্টের কোনো সমস্যা হলে ৩৬নং বিন্দুতে, লিভারের কোনো সমস্যা হলে ২৩নং বিন্দুতে, কিডনীর সমস্যা হলে ২৬নং বিন্দুতে ব্যথা হবে ইত্যাদি। কোনো রকম ঔষধ ব্যবহার ছাড়াই এ সকল সমস্যা নিরাময় করা সম্ভব।

কীভাবে রোগ নির্ণয় করবেন

নিজের চিকিৎসার ক্ষেত্রে : ক) আপনি যখন কারো সাথে করমর্দন করেন, তখন তিনি যদি বলেন আপনার হাত এতো গরম কেনো? তখন বুঝতে হবে আপনার শরীরে বাড়তি তাপ আছে। আবার যদি ওই ব্যক্তি মন্তব্য করেন আপনার হাত এতো ঠা-া কেনো? তখন বুঝতে হবে আপনার হজমশক্তি দুর্বল।

খ) নাভীচক্র পরীক্ষা করে দেখুন। ঠিক না থাকলে ঠিক করে নিন। এরপর থাইরয়েড প্যারা-থাইরয়েড বিন্দুতে চাপ দিন ব্যথা হলে বুঝতে হবে শরীরের কোথাও না কোথাও সমস্যা আছে। এটি আমাদের শরীরের ব্যারোমিটার, শরীরের কোনো অঙ্গ আটদিনের বেশি অসুস্থ থাকলে এই গ্রন্থিটি সক্রিয় হয়ে উঠে। এবার আপনি খুঁজতে থাকুন আপনার সমস্যা কোথায়।

গ) যদি আপনি নিয়মিত আকুপ্রেশার অনুশীলন করেন, তবে শরীর তার যে কোনো সমস্যাকে জানিয়ে দিবে। যেমন আপনার বুকের বাম পাশে ব্যথা করছে সাথে সাথে ৩৬নং বিন্দুতে চাপ দিন। ব্যথা থাকলে বুঝতে হবে হার্টের সমস্যা আর ব্যথা না থাকলে গ্যাসের বা অন্য কোনো সমস্যা। এর সাথে গ.ঋ. বিন্দুতে চাপ দিলে যদি ব্যথা অনুভূত হয়, তবে বুঝতে হবে হার্ট অত্যন্ত ক্লান্ত। এর বিশ্রামের প্রয়োজন। যদি তখন আপনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা (হার্টের অধ্যায়ে বিস্তারিত বর্ণনা আছে) গ্রহণ করেন তবে আপনি হার্ট অ্যাটাক থেকে রক্ষা পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

অন্যের চিকিৎসা : ক) প্রথমে রোগীর সাথে হাসিমুখে সালাম বিনিময়ের পর করমর্দন করেন। রোগী যদি আপনার চেয়ে কম বয়সী হয় তবে তার গরম অনুভব হবে আর যদি বেশি বয়সী হয় তবে ঠা-া অনুভব হবে। এর ব্যতিক্রম হলেই বুঝতে পারবেন তার শরীরে বাড়তি তাপ আছে কি না।

খ) নাভীচক্র পরীক্ষা করে দেখুন। ঠিক না থাকলে ঠিক করে দিন। তাকে শিখিয়ে দিন কিভাবে নাভীচক্র ঠিক করতে হয়। এরপর ৮নং বিন্দু চাপ দিন, ব্যথা থাকলে বিভিন্ন বিন্দুতে পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করেন।

গ) মানসিক রোগ ও অন্য কোনো জটিল রোগের ক্ষেত্রে পূর্ব ইতিহাস জানা প্রয়োজন। যেমন কোনো শিশু আপনার নিকট চিকিৎসার জন্যে আসলে তার চোখের নিচের পাপড়ির ভেতরের দিকে সাদা দেখলেন। তখন ৩৭নং বিন্দুতে চাপ দিলে ব্যথা পেলে বুঝতে হবে শিশুটি থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত। এবার তার মা-বাবার সাথে কথা বললে বুঝতে পারবেন তাদের যে কোনো একজন যৌনরোগে ভুগছেন অথবা যে কোনো একজনের থ্যালাসেমিয়া আছে।

চাপের সাথে ব্যথার সম্পর্ক : ১নং চিত্রটি লক্ষ করুন। কোন্ রোগীর কোন্ অঙ্গের বিন্দুতে আপনি আপনার বৃদ্ধাঙ্গুলীর মোট শক্তির মাত্র ৫% চাপ দিয়েছেন। রোগীর চেহারার দিকে লক্ষ করলে মনে হবে তিনি ৯৫% ব্যথা পাচ্ছেন। সেই ক্ষেত্রে বুঝতে হবে সমস্যাটি মারাত্মক। আবার যদি ৯৫% চাপ দিলেও কোনো ব্যথা না থাকলে বুঝতে হবে কোনো রোগ নেই।

সতর্কতা : ক) কোনো বিন্দুতে একাধারে তিন মিনিটের বেশি চাপ দিলে বিন্দুটি সাময়িক নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। দুদিন চাপ বন্ধ রাখলে আবার সক্রিয় হয়ে উঠে।

খ) যারা হাইপ্রেশার, ডায়েবেটিস, ব্যথানাশক বড়ি অথবা হাইপাওয়ারের অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ নিয়মিত সেবন করেন তাদের বিন্দুগুলো অকেজো থাকে। সেই ক্ষেত্রে ২/৩ দিন নিয়মিত চাপ দিলে আবার সক্রিয় হয়ে উঠে।

প্রয়োজনীয় যন্ত্র : আকুপ্রেশার চিকিৎসার বিশেষ কোনো যন্ত্রের প্রয়োজন নেই। উভয় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলই হলো প্রধান যন্ত্র। তবে একাধিক বিন্দুতে সমস্যা থাকলে এবং পায়ের তালুর চামড়া মোটা হওয়ায় ও বিন্দুগুলো গভীরে থাকায় হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি দ্বারা বিন্দুগুলো সনাক্ত করা ও চিকিৎসা করা কঠিন। এর ফলে বৃদ্ধাঙ্গুলি ব্যথা হয়ে যায়। এজন্যে চাপ দেয়ার সুবিধার্থে এবং শরীরের সব অঙ্গের সুইচগুলো তথা অঙ্গগুলোকে সক্রিয় রাখার জন্যে আমরা বিভিন্ন যন্ত্র ব্যবহার করি।

কিন্তু অধিকাংশ লোকই এ পদ্ধতিটি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। প্রযুক্তির যুগের মানুষ প্রযুক্তি ছাড়া বিশ্বাস করে না। অনেকেই আবার ঠাট্টা করে বলেন ‘এতো টাকার ঔষধ খেয়ে রোগ ভালো হয় না সামান্য টিপা-টিপিতে রোগ ভালো হয়ে যাবে’। এজন্যে আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে বিব্রত বোধ করছিলাম। কিন্তু চিকিৎসার উপকারিতা ও বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা উপলব্ধি করে ছাড়তেও পারছিলাম না। হঠাৎ বরগুনার মুফতি আব্দুর রহমান সাহেব (তার চাচা আমার রোগী) আমাকে এই যন্ত্রের সন্ধান দিলেন। যন্ত্রটি সংগ্রহ করে প্রতিটি বিন্দুতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখলাম এর ফলাফল অত্যন্ত চমৎকার। তাছাড়া কাঠের তৈরি উপকরণগুলোর সাহায্যে জটিল রোগের (মানুষ চায় দ্রুত আরগ্য) ক্ষেত্রে রোগীরা বিরক্ত হয়ে যান। কিন্তু এ যন্ত্রের সাহায্যে জটিল রোগের ক্ষেত্রেও দ্রুত আরগ্য লাভ সম্ভব। সমাজের সকল স্তরের লোকই যন্ত্রটি খুব সহজে গ্রহণ করছেন এবং এর প্রতি আগ্রহও চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। (চলবে)

অধ্যাপক কে. এম. মেছবাহ্ উদ্দিন : বিভাগীয় প্রধান, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, ফরিদগঞ্জ বঙ্গবন্ধু সরকারি ডিগ্রি কলেজ। ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর।

[পরের পর্ব আগামী সংখ্যায় প্রকাশিত হবে]

* চিকিৎসাঙ্গন বিভাগে লেখা পাঠানোর ই-মেইল

[email protected]

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়