শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬  |   ২৯ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   চাঁদপুর শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে 'আল্লাহু চত্বর'
  •   চাঁদপুর কণ্ঠৈর কলামিস্ট এএসএম শফিকুর রহমানের ইন্তেকাল
  •   নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পেল সেনাবাহিনী
  •   জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে’ প্রধান উপদেষ্টার ১০০ কোটি টাকার অনুদান
  •   মেঘনায় নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ : ০২ জুলাই ২০২১, ১৯:২৩

চাঁদপুরে শুরু হয়েছে র‌্যাপিড এন্টিজেন পদ্ধতিতে করোনা টেস্ট : ২০ মিনিটেই রেজাল্ট

গোলাম মোস্তফা
চাঁদপুরে শুরু হয়েছে র‌্যাপিড এন্টিজেন পদ্ধতিতে করোনা টেস্ট  : ২০ মিনিটেই রেজাল্ট
ছবি : সংগৃহিত

দ্রুত সময়ের মধ্যে মহামারি করোনা সনাক্ত করণে চাঁদপুর জেলার সকল উপজেলায় শুরু হয়েছে র‌্যাপিড এন্টিজেন পদ্ধতিতে করোনা টেস্ট। জানা যায়, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী একেবারে প্রত্যান্ত অঞ্চলে করোনা সনাক্তের ল্যাব টেস্ট না থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে দ্রুত সময়ের মধ্যে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির করোনা শনাক্তে এ র‌্যাপিড এন্টিজেন পদ্ধতিতে করোনা টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

জেলা পর্যায়ে এটি গত ২/৩ মাস যাবত চালু হলেও এটি খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া এতোদিন ব্যবহার করা হতো না। গত ২ জুলাই থেকে চাঁদপুরের সকল উপজেলায় রেপিড এন্টিজেন পদ্ধতিতে করোনা টেস্ট শুরু করা হয়েছে। এতে সময় লাগে মাত্র ২০ মিনিট । এই সময়ের মধ্যে করোনা সনাক্তের ফলাফল পাওয়া যায়।

র‌্যাপিড এন্টিজেন পদ্ধতিতে করোনা টেস্ট শুরু হওয়ার ফলে এখন উপজেলা পর্যায়ে ব্যাপক সংখ্যক মানুষকে করোনা টেস্টের আওতায় আনা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।

এ বিষয়ে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে আরএমও এবং করোনা বিষয়ক চাঁদপুর জেলার একমাত্র ফোকাল পার্সন ডাঃ সুজাউদ্দৌলা রুবেল বলেন, কোনো ব্যক্তির বিষয়ে জরুরি প্রয়োজনে এন্টিজেন পদ্ধতিতে করোনা টেস্ট জেলা পর্যায়ে যদিও গত ২/৩ মাস পূর্ব থেকেই শুরু হয়েছে। কিন্তু আমরা এ পদ্ধতি ব্যবহার করিনি। মাএ ৪/৫ টি ব্যবহার করা হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, উপজেলায় ল্যাব টেস্ট না থাকায় এটি উপজেলা পর্যায়ের জনগণের জন্য সুবিধা বহন করবে। তিনি আরো বলেন, এ পদ্ধতি টেস্ট করার পর পজেটিভ আসলে পজেটিভ, নেগেটিভ আসলে অনেক ক্ষেত্রে ভূল হয়। সেক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা দেখে পরবর্তীতে আবারো পরীক্ষা করতে হয়।

জানা যায়, ইতিমধ্যে চাঁদপুর জেলার সকল উপজেলায় যেখানে ল্যাব টেস্ট না, সেখানে এই ব্যবস্থা চালু করেছি।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়