সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪  |   ২১ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতিশিক্ষাস্বাস্থ্যসারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   শনিবার চাঁদপুরে ৪ শতাধিক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
  •   মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের পুত্রবধূ মাদকসহ যৌথ বাহিনীর হাতে আটক।
  •   মহাখালীতে ট্রেন থামিয়ে শিক্ষার্থীদের হামলা, শিশুসহ কয়েকজন রক্তাক্ত
  •   কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিক্ষক লাঞ্ছনা ও ভাংচুরের ঘটনা গৃদকালিন্দিয়া কলেজে শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ॥ পাঠদান স্থগিত
  •   চট্টগ্রামে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে অর্থদাতাসহ দুজন গ্রেপ্তার।

প্রকাশ : ১১ এপ্রিল ২০২২, ০০:০০

অ্যান্টিবায়োটিক অত্যধিক ব্যবহারের কুফল
অনলাইন ডেস্ক

‘ক্যান্ডিডা অ্যালবিকানস’ নামে এক ধরনের খামির-জাতীয় ছত্রাক দ্বারা ত্বক বা শ্লেষ্মা ঝিল্লির সংক্রমণটি ‘ক্যান্ডিডিয়াসিস’ নামে পরিচিত। এই রোগটি বেশির ভাগ মুখ, পাচনতন্ত্র এবং মহিলা প্রজনন অঙ্গগুলোতে হয়। এ রোগের ব্যাকটেরিয়াগুলো সুযোগ (সহজেই) পাওয়ার ঠিক পরে আটকে থাকে এবং যখন শরীর দুর্বল হয়ে যায় তখন আক্রমণ করে। এ রোগের প্রভাবগুলো বেশির ভাগ ত্বকে, মুখ, যোনিপথ, অন্ত্র এবং খাবারের পাইপ ইত্যাদিতে দেখা যায়।

কারণসমূহ : প্রফিল্যাকটিক ক্ষমতা হ্রাস, ডায়াবেটিস, স্টেরয়েড বা অ্যান্টিবায়োটিক অত্যাধিক ব্যবহারের কারণে এ রোগ দেখা দেয়। এ রোগটি অন্যান্য কারণেও উৎপন্ন হতে পারে। যেমন : শুক্রাণু ও ডুচিংয়ের মতো রাসায়নিকের প্রভাব বা এইচআইভি সংক্রমণ ইত্যাদি।

লক্ষণ : জ্বর, দুর্বলতা, ত্বকে লাল দাগ এবং তুলা বা পনিরের রঙের মতো ঘন জলযুক্ত ¯্রাব যোনি থেকে জ্বলন সংবেদন এবং অসহনীয় চুলকানি দিয়ে শুরু হয়। মুখে ব্যথা ছাড়াই সাদা ফোসকা দেখা দেয়। জিহ্বায় একটি গভীর ফাটল তৈরি হয় এবং গ্রাস করতে অসুবিধা হয়।

গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ : রোগীর নিজের শরীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। দিনে দুবার দাঁত ব্রাশ করুন। জামা-কাপড় নিয়মিত গরম জলে ধুয়ে নেয়া উচিত। এ রোগের অবস্থায় রোগীর সুতির পোশাক পরিধান করা উচিত। যদি স্টেরয়েড দীর্ঘ সময় ধরে থাকে তবে নিয়মিত চেকআপ করুন। দীর্ঘ সময় ধরে শুক্রাণু জাতীয় রাসায়নিক ব্যবহার করবেন না। যৌনমিলন থেকে বিরত থাকুন। নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ করুন এবং ডায়েট সম্পর্কে বিরত থাকুন এবং তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন। সর্বদা পুষ্টিকর ডায়েট এবং তাজা শাক-সবজি এবং উপযুক্ত পরিমাণে ফল খান। যদি কোনো লক্ষণ দেখা যায় তবে অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করুন।

ডাঃ মোঃ মাজহারুল হক : বি.এ.ডি.এইচ.এম.এস. (বি.এইচ.বি.) ঢাকা; ডি.ইউ.এম.এস. (কন্ট); এম.এইচ.জি. (প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত) যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, ঢাকা।

ইসলামিয়া হোমিও হল। চাঁদপুর সদর, চাঁদপুর।

মোবাইল ফোন : ০১৯২২৪৯২৬২৪, ০১৭৯৪৫০৯০৮০

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়